বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সম্মেলনকক্ষে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সংগঠন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদের স্ট্যান্ডিং কমিটির ২৬০তম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো- ঢাকার শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় এবং পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদের সভাপতি ও শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন আহাম্মদের সভাপতিত্বে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মীজানুর রহমান, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. ফরিদ উদ্দিন আহাম্মদেসহ ২৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদের জনসংযোগ কর্মকর্তা (দায়িত্বপ্রাপ্ত) মো. বশিরুল ইসলাম জানান, এবছর বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এ প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব দেবে। পর্যায়ক্রমে জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতৃত্বে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
আগামী ২৯ জুলাই ভর্তি পরীক্ষা তারিখ চূড়ান্ত করা হবে বলেও জানান বশিরুল।
ভোগান্তি লাঘবে দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সমন্বিত বা গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষার নেওয়ার দাবি দীর্ঘদিনের। মেডিকেল কলেজগুলো সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা নিলেও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে তা হচ্ছে না।
আগামী বছর থেকে পাবলিক সব বিশ্ববিদ্যালয়ে সমন্বিত বা গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা হবে বলে এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশের দিন আশা ব্যক্ত করেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪৫ ঘণ্টা, জুলাই ১৮, ২০১৯
এমআইএইচ/এএ