বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ড. নূরউদ্দিন আহমেদ স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
এতে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী জিনিয়াকে বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে আপত্তিকর লেখালেখি ও প্রশাসনকে বিব্রত করার জন্য সাময়িক বহিষ্কার করা হয়।
এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় সাংবাদিক জিনিয়া বাংলানিউজকে বলেন, আমি কোনো খেলার পুতুল নই। ইচ্ছা করলে বহিষ্কার করবে, আবার প্রত্যাহার করবে। আমার ডিপার্টমেন্ট নাকি ক্ষমা চেয়ে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করেছে। এটা আমি মানি না। তারা উপযাযক হয়ে যা করেছে, তা আমার মতের বিরুদ্ধে করেছে। আমি কোনো অন্যায় করিনি এবং ক্ষমাও চাইনি।
জানতে চাইলে আইন বিভাগের ডিন মো. আবদুল কুদ্দুস মিয়া বাংলানিউজকে বলেন, ও (জিনিয়া) আমাদের সন্তানের মতো, ওর বয়স কম। তাই আমরা তার ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে শিক্ষকরা আবেদন করলে এ বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
১১ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. নূরউদ্দিন আহমেদ স্বাক্ষরিত এক নোটিশে আইন বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ও ডেইলি সানের ক্যাম্পাস প্রতিনিধি ফাতেমা তুজ জিনিয়াকে এক সেমিস্টারের জন্য সাময়িক বহিষ্কার করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
**'ব্যক্তিগত বিষয়ে বহিষ্কারের অধিকার বিশ্ববিদ্যালয়ের নেই'
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪৩ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৮, ২০১৯
এসএইচ