বুধবার (৬ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৩টার মধ্যে হল ছাড়ার কথা থাকলেও সাড়ে ৪টার দিক থেকে তারা হল ছাড়তে শুরু করেন শিক্ষার্থীরা।
তবে সরেজমিনে দেখা যায়, প্রতিটি হলে এখনও হাতেগোনা কয়েকজন নেতাকর্মী অবস্থান করছেন।
এ বিষয়ে জানতে শাখা ছাত্রলীগ সভাপতির সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
বুধবার দুপুর আড়াইটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রভোস্ট কমিটির সভা শেষে কর্তৃপক্ষ সাড়ে ৩টার মধ্যে হল ছাড়ার সিদ্ধান্ত জানায়। এর আগে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে উপাচার্যের বাসভবনে সভাটি শুরু হয়।
প্রভোস্ট কমিটির সভাপতি অধ্যাপক বশির আহমেদ জানান, আবাসিক শিক্ষার্থীদের বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। এর ভেতরে হল খালি করে দিতে হবে। তা না হলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। হল খালি করা হবে। এক্ষেত্রে আন্দোলনকারী, ছাত্রলীগসহ সবাইকে হল ছেড়ে যেতে হবে।
একইসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকাকালীন ক্যাম্পাসে কোনো ধরনের দোকানপাট খোলা রাখা যাবে না- সভায় এমন সিদ্ধান্তও হয়েছে বলে জানান অধ্যাপক বশির আহমেদ।
এর আগে মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) উপাচার্যবিরোধী চলমান আন্দোলনের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। এদিন বিকেল সাড়ে ৫টার মধ্যে আবাসিক শিক্ষার্থীদের হল ছেড়ে যেতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৬, ২০১৯
এএ