এর মধ্যে ৫ শিক্ষার্থীকে আজীবন ও এক শিক্ষার্থীকে দুই সেমিস্টারের জন্য বহিষ্কার করা হয়।
রোববার (১৭ নভেম্বর) রেজিস্টার প্রফেসর ড. মো. নূরউদ্দিন আহমেদ স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ওই অফিস আদেশে জানানো হয়েছে- ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের রাফিজুর ইসলাম, নুরউদ্দিন নাহিদ, আরিফুল ইসলাম সাকিব, মো. মাজহারুল ইসলাম মিশন, রাহাত আল আহসানকে স্থায়ী একাডেমিক বহিষ্কার ও ইসমাইল শেখকে দুই সেমিস্টার একাডেমিক বহিষ্কার (জুলাই-ডিসেম্বর ২০১৯, জানুয়ারি-জুন-২০২০) করা হয়েছে।
রেজিস্টার প্রফেসর ড. নূরউদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, পুনঃতদন্ত কমিটির রিপোর্টের ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয় শৃঙ্খলা বোর্ড ওই ৬ ছাত্রকে বহিষ্কার করে। ইতোমধ্যে তাদের ক্লাসে আসতেও নিষেধ করা হয়েছে।
জানা যায়, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, স্বেচ্ছাচারিতা ও নারী কেলেঙ্কারীসহ নানা অভিযোগে শিক্ষার্থীদের লাগাতার আন্দোলনের মুখে সাবেক ভিসি প্রফেসর
ড. খোন্দকার নাসিরউদ্দিনের প্রত্যক্ষ মদদে বিগত ২১ অক্টোবর আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় অন্তত ২০ শিক্ষার্থী গুরুতর আহত হন। এ ঘটনার একদিন পর একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কিন্তু ৩০ অক্টোবর ভিসি পদত্যাগ করায় ওই তদন্ত কমিটির রিপোর্ট নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিরুপ মনোভাব থাকায় সম্প্রতি পুনঃতদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৩ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৭, ২০১৯
আরএ