ঢাকা, সোমবার, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিক্ষা

ইডিইউর এমপিপিএল প্রোগ্রামের ৭ বিশেষত্ব

তানভীর পিয়াল | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১১৪৯ ঘণ্টা, জুন ২৩, ২০২১
ইডিইউর এমপিপিএল প্রোগ্রামের ৭ বিশেষত্ব এমপিপিএল এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান মঞ্চে সাঈদ আল নোমান, অধ্যাপক মু,. সিকান্দার খান, ড. দেবাশীষ চক্রবর্তী, অধ্যাপক ড. গ্যারেল অয়ুন ও অধ্যাপক ড. খুসরভ গেইবুলভ, ড. মুহাম্মদ রকিবুল কবির, অধ্যাপক ড. আবদুল কুদ্দুস ও নিব্রাস আলদিবিয়াদ।

চট্টগ্রাম: সমকালীন বিশ্বে কর্মক্ষেত্র থেকে শুরু করে প্রতিষ্ঠান বা রাষ্ট্র পরিচালনায় দেখা দিচ্ছে নতুন নতুন সংকট ও সমস্যা, যা মোকাবেলায় প্রয়োজন হয়ে পড়ছে নতুন চিন্তা, নতুন কৌশল। এ বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে বিশ্বের নানা উন্নত বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হচ্ছে পাবলিক পলিসি বা লিডারশিপ নিয়ে মাস্টার্স প্রোগ্রাম বা বিশেষ কোর্স।

বাংলাদেশে একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে চট্টগ্রামের ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি পাবলিক পলিসি ও লিডারশিপ- এ দুটো আপাত পৃথক কিন্তু সম্পৃক্ত বিষয়কে একটি বিশেষায়িত সিলেবাসে সংযোজনের মাধ্যমে গড়ে তুলেছে মৌলিক স্নাতকোত্তর প্রোগ্রাম- মাস্টার অব পাবলিক পলিসি অ্যান্ড লিডারশিপ। কিন্তু বাংলাদেশের একজন গ্র্যাজুয়েট কেন এই মাস্টার্সটি পড়বেন? কিই বা এই প্রোগ্রামটির মৌলিক বৈশিষ্ট্য? আমরা খুঁজে পেয়েছি এমন ৭টি কারণ, যা এই মাস্টার্স প্রোগ্রামটি থেকে একজন শিক্ষার্থী লাভবান হতে পারে।

একমাত্র গবেষণানির্ভর মাস্টার্স

বাংলাদেশে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণাধর্মী মাস্টার্সের সুযোগ তেমন নেই। এক্ষেত্রে ইডিইউর এই মাস্টার অব পাবলিক পলিসি প্রোগ্রামটি ব্যতিক্রম। বাংলাদেশে পাবলিক পলিসি বিষয়ে একমাত্র গবেষণানির্ভর মাস্টার্স প্রোগ্রাম এটি। শিক্ষার্থীরা রিসার্চ মাস্টার্সের অতি আকাঙ্ক্ষিত সুযোগটি একমাত্র ইডিইউতেই পাচ্ছে। পলিসি মেকিং, পলিসি এনালাইসিস, প্রশাসন ও রাষ্ট্র পরিচালনা, নেতৃত্বের ধারণা ও প্রয়োগ, ভবিষ্যৎ নেতৃত্বের স্বরূপ- কিংবা এমন হাজারো প্রাসঙ্গিক বিষয়ে গবেষণা বা নতুন জ্ঞান সৃষ্টিতে আগ্রহীদের জন্য এক অনন্য বিশ্বের দুয়ার খুলে দিচ্ছে ইডিইউর এই মাস্টার্স।

 তিনটি পৃথক মোড

রিসার্চ মাস্টার্স হলেও, যারা কেবল গবেষণানির্ভর না হয়ে কোর্সওয়ার্ক বা ক্লাসনির্ভর মাস্টার্স করতে চান, তাদের জন্য রয়েছে সুযোগ। তিনটি পৃথক মোড-এ এ মাস্টার্সটি পরিচালিত হচ্ছে। যারা পুরোপুরি গবেষণা করতে চান, তাদের জন্য তো রিসার্চ মোড আছেই। এছাড়া আছে টট মোড বা কোর্সওয়ার্ক নির্ভর মোড, এবং যারা কোর্সওয়ার্ক ও গবেষণা দুটোতেই আগ্রহী, তাদের জন্য এ দুটো মোডের সমন্বয়ে গড়ে তোলা হয়েছে মিক্স মোড। এ সুযোগ বাংলাদেশে অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে নেই।

এক প্রোগ্রামে দুই জনপ্রিয় কোর্স

বাংলাদেশে এটিই একমাত্র মাস্টার্স প্রোগ্রাম যা বিশ্বের দুটো অন্যতম জনপ্রিয় কোর্সকে এক ফ্রেমে এনেছে। পাবলিক পলিসির সাথে লিডারশিপকে যুক্ত করে তৈরি করেছে এক অনবদ্য যুগলবন্দি।

বিশ্বায়ন ও ডিজিটালাইজেশনের এ যুগে, যেখানে সবকিছুই খুব দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে, সেখানে পলিসি বা নীতিনির্ধারণ প্রক্রিয়ায় পুরনো গৎবাঁধা ধ্যান ধারণার দিন গত হয়েছে। গবেষণা ও বিশ্লেষণ ব্যতীত বর্তমানে নীতি নির্ধারণ সম্ভব নয়। সাথে চাই প্রায়োগিক জ্ঞান। ডিজিটাল গভর্ননেন্সের পত্তন ঘটায় সরকার পরিচালনাসহ যেকোন ক্ষেত্রে প্রয়োজন দক্ষতা বৃদ্ধি ও বিশেষজ্ঞ জ্ঞান।  ই-গভর্নেন্স একাধারে জটিল ও বহুমুখী। তাই সমসাময়িক সমস্যা মোকাবেলায় প্রয়োজন হয়ে পড়েছে আধুনিক ও যুগোপযোগী অভিজ্ঞতাসমৃদ্ধ জ্ঞান। জরুরি হয়ে পড়েছে সংস্কার ও আধুনিকায়ন। এ পরিবর্তন আনতে প্রয়োজন দক্ষ নেতৃত্ব।

নীতি নির্ধারণের সাথে তা প্রয়োগ ও কর্ম পরিচালনার বিষয়টিও ওতোপ্রোতভাবে জড়িত। এক্ষেত্রে দক্ষ নেতৃত্ব ব্যতীত সাফল্য অর্জন সম্ভব তো নয়ই, বরং কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানো প্রায় দুরূহ হয়ে পড়ে। ফলে পাবলিক সেক্টরে, যেখানে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ একইসাথে সম্পর্কিত এবং নির্ভরশীল, সেসব ক্ষেত্রে ধ্বস নামার সম্ভাবনা তৈরি হয়। যা কেবলমাত্র বহুমাত্রিক নেতৃত্বগুণে উৎরে যাওয়া সম্ভব বলে মানছেন গবেষকরা। পলিসি নির্ধারণে ব্যক্তির ভূমিকাকে ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। ব্যক্তিই প্রতিষ্ঠান ও সংস্থা গড়ে তোলে। তাই ব্যক্তিকে গড়ে তোলা জরুরি।

সমাজের নানা পর্যায়ে নীতিনির্ধারণে বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ ব্যক্তির প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে এ প্রোগ্রাম চালু করা হয়েছে। বর্তমান দেশীয় ও বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় সমাজে ও প্রতিষ্ঠানে মৌলিক প্রভাব রাখতে আগ্রহীদের জন্য বাংলাদেশে ইস্ট ডেল্টাই প্রথম এ ধরনের গবেষণানির্ভর বিশেষায়িত মাস্টার্স প্রোগ্রাম চালু করেছে, যেখানে নীতিনির্ধারণ সম্পর্কিত জ্ঞানের সাথে নেতৃত্ব সৃষ্টিকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। ফলে এই প্রোগ্রামটি একাধারে বাণিজ্যিক, অলাভজনক প্রতিষ্ঠানসহ সরকারি সংস্থাকে একই কেন্দ্রবিন্দুতে যুক্ত করছে, যা প্রতিষ্ঠান পরিচালনার নৈতিক ও উদ্ভাবনী সক্ষমতার বিকাশ ঘটায়।

বিদেশি ফ্যাকাল্টি, উন্নত কারিকুলাম

ইডিইউর নিজস্ব ফ্যাকাল্টি মেম্বার ছাড়াও দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের এই কোর্সে সামিল করা হয়েছে। তবে, আমেরিকার সেন্ট্রাল মিশিগান ইউনিভার্সিটি, ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব মালয়েশিয়ার (আইআইইউএম) পাবলিক পলিসি অ্যান্ড গভর্ন্যান্স, আমেরিকান ইউনিভার্সিটি অব শারজাহ, লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকস ও অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির পিএইচডি ডিগ্রিধারী গবেষণায় অভিজ্ঞ আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্রফেসররা ফ্যাকাল্টি লিডারশিপে আছেন। তাদের পরামর্শ ও অভিজ্ঞতার সন্নিবেশ ঘটানো হয়েছে এই মাস্টার্স প্রোগ্রামের সিলেবাসে। অক্সফোর্ড-হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি ও লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিক্সের কারিকুলামের আদলে বাংলাদেশের সমাজবাস্তবতা ও জনমানসিকতাকে মাথায় রেখে এ প্রোগ্রাম সাজানো হয়েছে। পাবলিক পলিসি নিয়ে প্রাক্-বিশ্লেষণ, পলিসি নির্ধারণ, প্রয়োগ, পুনঃবিশ্লেষণ ও বাস্তবভিত্তিক মূল্যায়ন এবং একই সাথে নেতৃত্বের উন্মেষ ঘটাতে ইস্ট ডেল্টার এই প্রোগ্রামটি একইসাথে আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক সংস্থা ও বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা, ব্যবসায় প্রশাসন, মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা, প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনা, প্রশাসনিক আইন, উদ্যোক্তা, লোক প্রশাসন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, অর্থনীতি, ব্যবস্থাপনা, পরিসংখ্যান, দর্শনের মতো বিষয়কে একীভূত করে সাজানো হয়েছে। একই সাথে রিসার্চ মেথডোলজি, যৌক্তিক বিশ্লেষণ এবং ডাটা বিশ্লেষণও বিশদভাবে যুক্ত করা হয়েছে এই কারিকুলামে।

ক্যারিয়ার-ফোকাসড

ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটির এই মাস্টার্স প্রোগ্রামে যেকোনও ক্ষেত্রে কর্মরতদের বর্তমান সময়ের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সক্ষম করে তুলতে জোর দেয়া হচ্ছে। কর্মক্ষেত্রের নানামুখী চ্যালেঞ্জ ও এর ভবিষ্যতকে ফোকাসে রেখেই সাজানো হয়েছে এ প্রোগ্রামটি। পাবলিক পলিসি অ্যান্ড লিডারশিপ মাস্টাররা সরকারি সংস্থা, সেবাদানকারী ও উন্নয়ন সংস্থা এবং বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে দক্ষতার সাথে কাজ করতে পারবেন। এছাড়াও যাবতীয় অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান, একাডেমিক সেক্টরসহ বৃহৎ পরিসরে কর্মপোযোগী করে গড়ে তুলতে এ প্রোগ্রামের কোর্স মডিউল গড়ে তুলেছে ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি।

এই কোর্স বেসরকারি বাণিজ্যিক বা লাভজনক প্রতিষ্ঠানগুলোতে কতটা কার্যকর, সে বিষয়ে হার্ভার্ড কেনেডি স্কুল তিনটি বিশেষ কারণের উল্লেখ করেছে:

প্রথমত, এই মাস্টার্স প্রোগ্রাম শিক্ষার্থীদের মেধাকে শাণিত করে, যা ব্যক্তিত্বের বিকাশ ঘটায়। ফলে কর্মস্থলে মৌলিক ও উদ্ভাবনী ক্ষমতা কাজে লাগাতে পারে।

দ্বিতীয়ত, বাস্তবভিত্তিক কোর্সওয়ার্ক ও অভিজ্ঞতা অর্জন হয়, ফলে জনসম্পৃক্ত ক্ষেত্রে নীতি ও কৌশল নির্ধারণ এবং মনোভাব নিরূপণ ও পরিবর্তনে সক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

তৃতীয়ত, দলগত কাজের চর্চা ও মনোভাব তৈরি হয়। ব্যক্তিত্বের বিকাশ ঘটায় তারা দলের অভ্যন্তরে ব্যক্তিগত প্রভাব সৃষ্টিতে ও নেতৃত্ব দানে সক্ষম হয়ে ওঠে।

তাই রাষ্ট্র ও সরকার সংশ্লিষ্টদের পাশাপাশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নির্বাহীদেরও সমকালীন প্রেক্ষাপটে নিজেকে আধুনিক করে তুলতে হলে পাবলিক পলিসির বিশেষজ্ঞতা অর্জন জরুরি।

এক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, ইডিইউ কর্তৃপক্ষ মনে করে কর্মক্ষেত্রের বাস্তব অভিজ্ঞতা ব্যতিত এ মাস্টার্স প্রোগ্রামের সাথে সম্পৃক্ত হওয়া দুরূহ। তাই এতে ভর্তিচ্ছুদের ক্ষেত্রে কিছু বাধ্যবাধকতা এনেছে তারা। স্নাতকধারী হওয়ার পাশাপাশি প্রার্থীদের অবশ্যই প্রাতিষ্ঠানিক নীতিনির্ধারণ ও নেতৃত্বমূলক কাজে ন্যূনতম এক বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন হতে হবে। এছাড়া চেয়ারম্যান’স লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড পেতে হলে প্রার্থীর ৫ বছরের প্রাতিষ্ঠানিক কাজের অভিজ্ঞতার পাশাপাশি সমাজের যেকোন পর্যায়ে গুণগত পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে; এবং আইইএলটিস-এ প্রাপ্তনম্বর ৭ বা ন্যূনতম ১টি গবেষণামূলক প্রকাশনা থাকতে হবে।

 ব্লেন্ডেড লার্নিং

এক বছর আগে প্রোগ্রামটি শুরু হওয়ার পর থেকে মিশ্র শিক্ষা পদ্ধতি বা ব্লেন্ডেড লার্নিং মেথড প্রয়োগ করা হচ্ছে। এতে ক্লাসের পড়ালেখার পাশাপাশি, অনলাইনে বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ও কর্মক্ষেত্রে দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ অ্যাক্সিকিউটিভদের পাঠদান এবং বিদেশে উন্নত শহরে প্রতিষ্ঠিত বড় বড় প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন ও তাতে অভিজ্ঞতা শেয়ারিং নির্ভর সেশন। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বৈচিত্র্যপূর্ণ ক্ষেত্রে পারদর্শী হয়ে উঠছেন। আজকের বিশ্বের জটিল ব্যবস্থাপনায় যা তাদের আরো শাণিত ও নিঃসংশয় করে তুলছে।

বিশেষ স্কলারশিপ

ইডিইউর সাবসিডাইসড এ প্রোগ্রামে শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে বিশেষ স্কলারশিপ ও ছাড়। ‘শের-ই-বাংলা এ কে ফজলুল হক স্কলারশিপ অ্যাওয়ার্ড’ এরও ঘোষণা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এতে টিউশন ফি’তে দেয়া হচ্ছে ৭০ শতাংশ ছাড়। শের-ই-বাংলা এ কে ফজলুল হকের নামে এই স্কলারশিপের নামকরণের বিষয়ে ইডিইউর প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চেয়ারম্যান সাঈদ আল নোমান বলেন, ‘অবিভক্ত বাংলার শিক্ষামন্ত্রী, বাংলা ও পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী এবং পরবর্তীতে গভর্নর হিসেবে বাংলায় শিক্ষাবিস্তার, রাজনৈতিক অধিকার ও সচেতনতা তৈরিতে তার নেতৃত্ব এবং অবদানকে স্মরণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মাঝে তার কর্মের দৃষ্টান্ত তুলে ধরতে এই নাম দিয়েছি আমরা। ’ এছাড়া ভবিষ্যৎ নেতৃত্বকে অনুপ্রেরণা ও প্রেষণা দিতে ইডিইউ ঘোষণা দিয়েছে চেয়ারম্যান’স লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড এর। এতে টিউশন ফি’তে শতভাগ ছাড় দেওয়া হচ্ছে।

লেখক: জনসংযোগ কর্মকর্তা, ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি

বাংলাদেশ সময়: ১১৪৩ ঘণ্টা, জুন ২৩, ২০২১
এসি/টিসি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।