ব্রাহ্মণবাড়িয়া: ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) উপ-নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ এনেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক মৃধা।
তিনি মোবাইলফোনে বলেন, ‘আমাকে পরাজিত করতে ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং করা হয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শাহজাহান সাজু বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করা হয়েছে তা সত্য নয়, এটি ভিত্তিহীন।
ভোটার উপস্থিতির কম থাকার বিষয়ে তিনি বলেন, একই আসনে তিনবার নির্বাচন হচ্ছে, সেই কারণে ভোটারদের আগ্রহ কিছুটা কম।
এদিকে, আশুগঞ্জ উপজেলার আড়াইসিধা কামিল মাদরাসায় গিয়ে দেখা যায়, বিভিন্ন অপ্রাপ্তবয়স্ক ভোটাররা জাল ভোট দিতে আসেন। পরে বিষয়টি সন্দেহ হলে তাকে কেন্দ্র থেকে বের করে দেন প্রিজাইডিং অফিসার।
এ সময় রাসেল নামে এক স্কুল শিক্ষার্থী জাল ভোট দিতে এলে তাকে জিজ্ঞাসা করা হলে সে বলে- ‘চেয়ারম্যান বলেছে, সেজন্য ভোট দিতে এসেছি’।
নির্বাচনের কারচুপির অভিযোগটি মিথ্যা উল্লেখ করে জেলা প্রশাসক ও রিটানিং কর্মকর্তা মো. শাহগীর আলম বলেন, প্রতিটি কেন্দ্রেই কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে। কোথাও কারচুপির কোনো সুযোগ নেই। সুষ্ঠভাবে নির্বাচন চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৭ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৫, ২০২৩
এসআরএস