দেশের সব নিবন্ধন কর্মকর্তা স্থানীয়ভাবে তা প্রকাশ করবেন বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন ইসির জনসংযোগ পরিচালক মোহা. ইসরাইল হোসেন।
হালনাগাদ ভোটার তালিকার খসড়া সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিস/জেলা নির্বাচন অফিস, সংশ্লিষ্ট থানা/উপজেলা নির্বাচন অফিসার ও রেজিস্ট্রেশন অফিসারের কার্যালয়, ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভা/ওয়ার্ড অফিস/ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড অথবা জনগুরুত্বপূর্ণ দর্শনীয় যেকোনো স্থান এবং সংশোধনকারী কর্তৃপক্ষের (রিভাইজিং অথরিটি) কার্যালয়ে উন্মুক্ত রাখা হবে।
খসড়া তালিকায় কোনো নাগরিক তার তথ্যে ভুল পেলে তা সংশোধনের জন্য তালিকা প্রকাশের ১৫ দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট রিভাইজিং অথরিটির কাছে আবেদন করতে পারবেন। রিভাইজিং অথরিটি এর পরবর্তী ৭ দিনের মধ্যে তা সমাধান করবেন।
ভোটার তালিকা আইন অনুযায়ী, প্রতিবার হালনাগাদ তালিকার খসড়া ২ জানুয়ারি, আর চূড়ান্ত তালিকা ৩১ জানুয়ারি প্রকাশের বিধান ছিল। কিন্তু এবার আইন সংশোধন করে তা ১৫ জানুয়ারি ও ১ মার্চ নির্ধারণ করছে কমিশন। আইনটি সংশোধন প্রক্রিয়া প্রায় শেষ পর্যায়ে।
এবারের হালনাগাদ কার্যক্রমে চার বছরের তথ্য একসঙ্গে সংগ্রহ করে নির্বাচন কমিশন। এক্ষেত্রে ২০০৪ সালের ১ জানুয়ারি বা তার আগে জন্মগ্রহণকারীদের তথ্য নেওয়া হয়। এতে ৯৫ লাখ নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করে ইসি। এদের মধ্যে যারা ২০০২ সালের ১ জানুয়ারি বা তার আগে জন্মগ্রহণ করেছেন, তারা এখনই ভোটার তালিকায় যুক্ত হবেন। আর অন্যদের মধ্যে যে যখন ১৮ বছর বয়স পূর্ণ করবেন, তারা তখনই ভোটার তালিকায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে যুক্ত হবেন।
দেশে বর্তমানে ১০ কোটি ৪২ লাখের মতো ভোটার রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০১, ২০২০
ইইউডি/জেডএস