প্রার্থী ও তাদের কর্মীদের মধ্যে এ তথ্য প্রচার করার জন্য রিটার্নিং কর্মকর্তাকে নির্দেশনা পাঠিয়েছেন ইসির উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে-সিটি করপোরেশন নির্বাচন আইন অনুযায়ী, ভোটগ্রহণ শুরুর ৩২ ঘণ্টা পূর্বে থেকে ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টা প্রচার করা যাবে না।
এ সময় পর্যন্ত নির্বাচনী এলাকায় কোনো ব্যক্তি কোনো জনসভা আহ্বান, অনুষ্ঠান বা তাতে যোগদান করতে এবং কোনো মিছিল বা শোভাযাত্রা সংঘটিত করতে বা এতে যোগদান করতে পারবেন না। এ নির্দেশনা অমান্য করলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ন্যূনতম ছয় মাস থেকে সর্বোচ্চ সাত বছর কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
এবার চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনটির পুরো ভোটগ্রহণ করা হবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে।
নির্বাচন কমিশনের নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখা জানিয়েছে, এ নির্বাচনে মেয়র পদে ছয় জন প্রার্থী রয়েছে। তারা হলেন- আওয়ামী লীগের এম রেজাউল করিম চৌধুরী, বিএনপির শাহাদাত হোসেন, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের এম এ মতিন, পিপলস পার্টির আবুল মনজুর, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের মুহাম্মদ ওয়াহেদ মুরাদ ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. জান্নাতুল ইসলাম। এছাড়াও কাউন্সিলর পদে ২ শতাধিক প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
২০১৫ সালের ২৮ এপ্রিল সর্বশেষ চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ করেছিল ইসি। এ সিটির মেয়াদ শেষ হবে ২০২০ সালের ৫ আগস্ট। নির্বাচনী আইন অনুযায়ী, ৫ আগস্টের পূর্ববর্তী ১৮০ দিনের মধ্যে নির্বাচনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৯৪৩ ঘণ্টা, মার্চ ১৯, ২০২০
ইইউডি/এইচএডি