ঢাকা: নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচনের দুপুর ১টা পর্যন্ত ৩০ শতাংশ ভোট পড়েছে।
সূত্রগুলো জানিয়েছে, বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটার উপস্থিতি বেড়েছে।
ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এক্ষেত্রে অনেকের আঙুলের ছাপ না মেলায় ভোটারকে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়েছে। তবে প্রিজাইডিং অফিসারের সহায়তায় এমন এক শতাংশ ভোটারের ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা রেখেছে ইসি। যদিও আঙুলের ছাপ না মেলা ভোটারের সংখ্যা এক শতাংশের কম।
নাসিক নির্বাচনে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বী সাত জন প্রার্থী হলেন- খেলাফত মজলিসের এবিএম সিরাজুল মামুন (দেওয়াল ঘড়ি), স্বতন্ত্র থেকে বিএনপি নেতা তৈমূর আলম খন্দকার (হাতি), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মাও. মো. মাছুম বিল্লাহ (হাতপাখ), বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মো. জসীম উদ্দিন (বটগাছ), বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির মো. রাশেদ ফেরদৌস (হাতঘড়ি), স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল ইসলাম (ঘোড়া) এবং বাংলদেশ আওয়ামী লীগের সেলিনা হায়াৎ আইভী (নৌকা)।
এছাড়া সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১৪৮ জন ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৩৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ সিটির ২৭টি ওয়ার্ডের প্রায় ৫ লাখ ১৭ হাজার ৩৬১ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পেয়েছেন। ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে ১৯২টি ভোটকেন্দ্রে ১ হাজার ৩৩৩টি ভোটকক্ষে। এর মধ্যে ৩০টি ভোটকেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে মাঠ প্রশাসন।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৫৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৬, ২০২২
ইইউডি/আরআইএস