ঢাকা, শনিবার, ২৭ আশ্বিন ১৪৩১, ১২ অক্টোবর ২০২৪, ০৮ রবিউস সানি ১৪৪৬

বিনোদন

সুষ্ঠুধারার সংগীত চর্চার আহ্বান

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০১২৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৫, ২০১৫
সুষ্ঠুধারার সংগীত চর্চার আহ্বান বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

ঢাকা: সুষ্ঠুধারার সংগীত চর্চার মাধ্যমে ভাওয়াইয়াসহ দেশীয় সংগীত ধারাকে বাঁচিয়ে রেখে তা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী মশিউর রহমান রাঙ্গা। সংগীতের যে শাখায় সহজাত মেধা যার, তাকে সে সংগীত সাধনার পরামর্শ দেন তিনি।



ভাওয়াইয়া গানের সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও প্রসারে তিন মাসব্যাপী ‘ভাওয়াইয়ার পঞ্চগীতি, কবির কর্মশালা’র সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।
 
শনিবার (২৫ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় সংগীত ও নৃত্যকলা কেন্দ্র মিলনায়তনে অন্বেষণ করা ১১০ জন ভাওয়াইয়া শিল্পীর হাতে সনদপত্র বিতরণ এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে শিল্পকলা একাডেমির প্রশিক্ষণ বিভাগ।

অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী বর্তমান অবরোধ-সহিংসতার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, যারা মানুষ পুড়িয়ে মারে তারা সংগীত ভালবাসে না। যে সুর ভালোবাসে না, সে অসূর।

সমাপনী অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী আলোচনায় আরো অংশ নেন বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক কাজী আখতার উদ্দিন আহমেদ, শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বাংলা একাডেমির প্রশিক্ষণ বিভাগের পরিচালক মো. শাওকাত ফারুক, প্রখ্যাত ভাওয়াইয়া শিল্পী নাদিরা বেগম, ছাঁয়ানটের শিক্ষক ড. জেসমিন বুলি।    

অনুষ্ঠানে স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী মশিউর রহমান রাঙ্গা বলেন, ‘আলু কিনলাম, পটল কিনলাম আর বাড়ি গেলাম’ এমন গান বেশি শোনা যাচ্ছে। গলা যাই হোক ড্রাম জোরে বাজানো হয়, যাতে গলা শোনা না যায়।
সংগীত শিক্ষার্থীদের পরামর্শ দিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, একজনকে সব ধরনের গান গাইতে হবে তা নয়। যার গলায় যেমন গান মানায়, তেমন গানই সাধনা করা উচিত।
 
অনুষ্ঠানে ভাওয়াইয়া শিক্ষার্থীদের হাতে সনদ তুলে দেন প্রতিমন্ত্রী।

বাংলাদেশ সময়: ০১২৯ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৫, ২০১৫

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।