‘একটুও মেকাপ দেইনি। বরং একটু ভাঙাচোরা করতে হয়েছে।
শোভা জেলেপাড়ার বউ। সমুদ্র তীরবর্তী অঞ্চলে বসবাস। জ্যোতি বলছিলেন, ‘আমি তো সবসময় এটাই করি- কখনও চরিত্রের বাইরে যাই না। চরিত্র যেভাবে চায়, সেভাবেই প্রস্তুতি নিই। ’
জ্যোতির সঙ্গে যখন কথা হচ্ছিলো বুধবার (৬ জানুয়ারি) সকালে, তখন মাত্র কক্সবাজার থেকে ঢাকায় নেমেছেন। কক্সবাজারে সপ্তাহখানেক ছিলেন ‘উজান গাঙের নাইয়া’রই দৃশ্যধারণে। বিবিসি মিডিয়া অ্যাকশন প্রযোজিত এ ধারাবাহিকটি পরিচালনা করছেন বাশার জর্জিস ও সামির আহমেদ। এটিএন বাংলায় প্রতি মঙ্গলবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে প্রচার হচ্ছে ধারাবাহিকটি।
প্রধানত মাতৃস্বাস্থ্যের প্রতি সচেতনতা তৈরিই সিরিজের তৃতীয় মৌসুমের উদ্দেশ্য। জ্যোতি যে চরিত্রটি করছেন, শোভারানী, তিনিও একজন গৃহবধূ। মা হবেন। তবে আর দশজনের চেয়ে তিনি অনেকটা আলাদা। বেশ সচেতন।
জ্যোতির ভাষায়, ‘একজন গর্ভবতীর যা যা করা উচিত, শোভা সেটা করে। নিয়মিত চিকিৎসকের কাছে গিয়ে চেকআপ করা থেকে শুরু করে সব বিষয়ে সতর্ক সে। আশপাশের সবাইকেও সচেতন করে। ’
বাংলাদেশ সময়: ১২১৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৬, ২০১৬
কেবিএন/জেএইচ