তাই পরবর্তীতে আর কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে সেজন্য প্রয়োজন ছাড়া সমিতির ভেতর শিল্পী ও বহিরাগতদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে ইলিয়াস কাঞ্চন বাংলানিউজকে বলেন, ‘শিল্পী সমিতিতে প্রবেশাধিকার সংরক্ষণ করা হয়েছে।
এদিকে জানা যায়, মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) নির্বাচন স্থগিত চেয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ইলিয়াস কাঞ্চন বরাবর আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন মো. হোসেন লিটন ও মো. সোহেল খান নামে সমিতির সাবেক দুই সদস্য।
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমি এখন পর্যন্ত কোনো রকম আইনি নোটিশ পাইনি। যদি হাতে পাই, তাহলে সমিতির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেব। ’
এবারের নির্বাচনে ১৮ পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন ২৭ জন প্রার্থী। সমিতির সর্বশেষ সভাপতি মিশা সওদাগর ও সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান আবারও প্যানেল নিয়ে একসঙ্গে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। মিশার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন চিত্রনায়িকা মৌসুমী। আর সাধারণ সম্পাদক পদে জায়েদের বিপক্ষে লড়ছেন ইলিয়াস কোবরা।
এছাড়া সহ-সভাপতি পদে লড়ছেন-মাসুম পারভেজ রুবেল, মনোয়ার হোসেন ডিপজল ও নানা শাহ। এখান থেকে দু’জন নির্বাচিত হবেন।
সাংকোপাঞ্জা ও আরমান সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে, জাকির হোসেন ও ডন সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক পদে এবং নূর মোহাম্মদ খালেদ আহমেদ ও মামুনুন হাসান ইমন আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
আফজাল শরীফ, আলীরাজ, আলেকজান্ডার বো, আসিফ ইকবাল, বাপ্পারাজ, রোজিনা, অঞ্জনা সুলতানা, অরুণা বিশ্বাস, জেসমিন, শামীম খান, মারুফ আকিব, রোজিনা, নাসরিন ও জয় চৌধুরী ১১টি কার্যকরী সদস্য পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
তিন পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছে সুব্রত (সাংগঠনিক সম্পাদক), জ্যাকি আলমগীর (দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক) এবং ফরহাদ (কোষাধ্যক্ষ)।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২৯ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৬, ২০১৯
জেএইএম