জানা যায়, লিউসিজম (Leucism) নামক এক প্রকার জেনেটিক রোগের ফলে এসব প্রাণীর ত্বকের কোষগুলো কোনো প্রকার রং তৈরি করতে পারে না। ফলে এদের সাদা দেখায়।
কেনিয়ার গারিসা প্রদেশের একটি গ্রামের স্থানীয় লোকজন জুন মাসে জিরাফগুলোকে প্রথম দেখতে পায়। জিরাফগুলো ইশাকবিনি হিরোলা কনজার্ভেশনে ঘুরে বেড়াচ্ছিলো। এ অঞ্চলটি হিরোলা কনজার্ভেশন প্রোগ্রাম (এইচসিপি) নামক একটি এনজিওর মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত। বিশ্বের বিরল প্রজাতির একপ্রকার হরিণ সংরক্ষণের কাজে নিয়োজিত এনজিওটি।
এইচসিপির ভাষ্যমতে, এনিয়ে তৃতীয়বার বিরল প্রজাতির এই সাদা জিরাফের দেখা পাওয়া গেছে।
ওই অঞ্চলের একজন রেঞ্জার এইচসিপির ব্লগ সাইটে বলেন, আমি যখন সাদা রঙের লম্বা গলার জিরাফগুলোকে দেখলাম, তখন এদের ত্বকের দাগ দেখার চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু এদের ত্বকে কোনো দাগ নেই। বাচ্চা জিরাফটি একটু তামাটে রঙের দেখালেও মা জিরাফটির গায়ের রং সম্পূর্ণ সাদা।
সম্প্রতি এইচসিপির ইউটিউব চ্যানেল থেকে আপলোড করা জিরাফ দুটোর ভিডিও অনলাইনে বেশ সাড়া ফেলেছে।
বাংলাদেশ সময়: ০১২২ ঘণ্টা, আগস্ট ১৮, ২০১৭
এনএইচটি/এএ