লক্ষ্মীপেঁচার বিষ্ঠা এবং এর বসতঘরের আবর্জনায় ক্লাসরুমের বাথরুম নষ্ট হওয়ায় স্কুল কর্তৃপক্ষ ছানা দুটোকে বাইরে ফেলে দেয়। পরে মৌলভীবাজার বন্যপ্রাণী রেঞ্জ এ প্রাণীটির গুরুত্ব তুলে ধরে।
মৌলভীবাজার বন্যপ্রাণী রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক (এসিএফ) মো. তবিবুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, শনিবার রাতেই লক্ষ্মীপেঁচার ছানা দুটোকে তার মায়ের কাছে রেখে আসা হয়েছে। লক্ষ্মীপেঁচার মূল বাসবাসের জায়গাটি শনাক্ত করে ছানা দুটোকে রেখে আসা হয়েছে।
এসিএফ তবিবুর আরও বলেন, কমলগঞ্জ আবদুল গফুর মহিলা কলেজ কর্তৃপক্ষ পরে তাদের ভুল বুঝতে পেরে এই বিপন্ন প্রজাতির পাখিটিকে সংরক্ষণের উদ্যোগ নেবে বলে আমাদের জানিয়েছে।
শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) দুটো লক্ষ্মীপেঁচার ছানাকে ভানুগাছ এলাকা থেকে উদ্ধার করে লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের রেসকিউ সেন্টারে নিয়ে আসা হয়।
**লক্ষ্মীপেঁচার ছানা দু’টি লাউয়াছড়া রেসকিউ সেন্টারে
বাংলাদেশ সময়: ১৬১১ ঘণ্টা, ৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮
বিবিবি/আরআর