মঙ্গলবার (৭ আগস্ট) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের মহাপরিচালক সহিদুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, তার নির্দেশে সোমবার (৬ আগস্ট) রাত সাড়ে ১১টায় শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের এয়ারফ্রেইট সার্কেল, ঢাকা কাস্টম হাউসের প্রিভেন্টিভ ইউনিট ও এয়ারফ্রেইট ইউনিট যৌথ অভিযান চালিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে আসা ১৭০ জোড়া লাভ বার্ড, ১০ জোড়া কনুর, ৫ জোড়া গ্রিন উইং প্যারাকিট পাখি উদ্ধার করে।
এছাড়া ৩ জোড়া করে বেবি প্যারেট, কাকাতুয়া ও ময়ূর, ২ জোড়া করে মারমুস র্যাবিট, অ্যারাউনা ও বাজ্রিগার, ১ জোড়া করে এরা অ্যারোনা ও লামুর র্যাবিটসহ ২০২ জোড়া বিদেশি পাখি ও বন্যপ্রাণী উদ্ধার করা হয়েছে। যার বাজার মূল্য প্রায় ৪৪ লাখ টাকা। পাখি ও বন্যপ্রাণীগুলো বন কর্তৃপক্ষের কাছে রাখা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, আইন অনুসারে বিদেশি প্রাণী দেশে আনার আগে বন অধিদফতরের অনাপত্তি নিতে হয়। কিন্তু এ অনাপত্তিপত্র না নেওয়ায় বন অধিদফতরে পাঠানো হয়েছে। অধিদফতর পাখি ও বন্যপ্রাণীগুলোকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের খাঁচায় সংরক্ষণে রাখবে। আমদানিকারকের বিরুদ্ধে আইন অনুসারে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪১ ঘণ্টা, আগস্ট ০৭, ২০১৮
এমএফআই/আরবি