কুমির হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন-বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিববর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপ-মন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার, এমপি।
এসময় খুলনা অঞ্চলের বন সংরক্ষক আমীর হোসেন চৌধুরী, মোংলা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবু তাহের হাওলাদার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রবিউল ইসলাম, বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা (ডিএফও) মো. মদিনুল আহসান, সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা (ডিএফও) মো. মাহমুদুল হাসান, সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা (ডিএফও) মো. বশিরুল আল মামুন, বাগেরহাট পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. এমদাদুল হক, করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আজাদ কবিরসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা (ডিএফও) মো. মদিনুল আহসান, সুন্দরবনের নদ নদীতে কুমিরের সংখ্যা বৃদ্ধি করে প্রতিবেশ ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করতে করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্র থেকে চারটি কুমির ভদ্রা নদীতে অবমুক্ত করা হয়। এর মধ্যে তিনটি নারী ও একটি পুরুষ কুমির রয়েছে। পর্যায়ক্রমে আরও কুমির সুন্দরবনের বিভিন্ন নদী ও খালে অবমুক্ত করা হবে।
করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রে ২০৭টি কুমির রয়েছে। এর মধ্যে আট থেকে নয় বছর বয়সী কুমির রয়েছে ৩৩টি। যার মধ্যে ২৫টি নারী ও আটটি পুরুষ। এদের থেকে তিনটি নারী ও একটি পুরুষকে একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ পরিবার বিবেচনায় ভদ্রা নদীতে অভমুক্ত করা হয়েছে। এ নদীতে মাছ আহরণ নিষিদ্ধ।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ৯, ২০১৯
আরএ