শুক্রবার (২৯ মে) সকালে প্রজনন কেন্দ্রের পুকুর পাড়ে নিজ বাসায় এ ডিম দেয় জুলিয়েট।
৫২টি ডিমের মধ্যে জুলিয়েটের নিজের বাসায় ১৪টি, পুরোতন ইনকিউবেটরে ২৬টি ও নতুন ইনকিউবেটরে ১২টি রাখা হয়েছে।
করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আজাদ কবির বাংলানিউজকে বলেন, সকালে জুলিয়েট নিজ বাসায় ৫২টি ডিম দেয়। আমরা ডিমগুলোকে তিনটি ভাগে ভাগ করে রেখেছি। এবারের ডিমগুলো থেকে বাচ্চা পাওয়ার জন্য আমরা প্রাকৃতিক উপায়, গতানুগতিক ইনকিউবেটর ও নিজেদের তৈরি ইনকিউবেটরের সহযোগিতা নিচ্ছি। যাতে ডিম থেকে বাচ্চা পাওয়া যায়, সেজন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হচ্ছে। কারণ বিগত তিন বছর এখানে কুমিরের বাচ্চা হচ্ছে না। আশা করি এবার একটি ভালো ফল পাবো।
২০০০ সালে করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের শুরু হলে এখানে কুমিরে ডিম দেয় ২০০৫ সালে। এখন পর্যন্ত করমজলে বিভিন্ন সময় ২৯২টি কুমিরের ছানা জন্ম নিয়েছে। যার মধ্যে ১৯৫টি ছানা এখনো প্রজনন কেন্দ্রে রয়েছে। ৯৭টি কুমিরের ছানা সুন্দরবনের বিভিন্ন নদী ও খালে অবমুক্ত করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪৫ ঘণ্টা, মে ২৯, ২০২০
এসআরএস