ঢাকা, বুধবার, ২২ মাঘ ১৪৩১, ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৫ শাবান ১৪৪৬

ফিচার

সোনালি আঁশের দেশে

লেখা ও ছবি: জি এম মুজিবুর, স্টাফ ফটো করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০০৪৭ ঘণ্টা, আগস্ট ৩০, ২০১৪
সোনালি আঁশের দেশে ছবি: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

ঢাকা: বাংলার শতবর্ষের ঐতিহ্য সোনালি আঁশ পাট। পুরো দেশজুড়ে পাটের চাষ হলেও ফরিদপুরের পাট গুণে-মানে সব সময় অনন্য।

রাজবাড়ী, ফরিদপুর ও মাগুরা অঞ্চলে পাট চাষও হয় দেশের যেকোনো জেলার চেয়ে বেশি। একসময় দেশের অন্যতম প্রধান অর্থকরী পণ্য হিসেবে পাটের কদরও বেশি ছিল। কিন্তু সময়ের পরিবর্তনে পাল্টে গেছে সব হিসাব-নিকাশ।

বর্তমান প্রজন্মকে পাট গাছ চিনতে হয় বইয়ের পাতা থেকে। সম্প্রতি পাটচাষ প্রধান জেলা ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার ছোট মালিগ্রামে গিয়ে দেখা মেলে সোনালি আঁশের মেলা।

চলুন, এক ঝলক দেখে নেওয়া যাক কীভাবে আমরা পাই সোনালি আঁশ।
M_1
ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার ছোট মালিগ্রামে পাট চাষিরা কাটার পর পানিতে ভিজিয়ে রেখেছেন পাট।
M_2

M_3
পানি থেকে পাট তুলে আনার পর তা থেকে আঁশ ছাড়ানোর কাজে ব্যস্ত পাটচাষি মান্নান বেপারি। রাস্তার পাশেই তার সঙ্গে সহযোগিতায় রয়েছেন নারী দিনমজুরেরা।
M_4

M_5
পাটকাঠি থেকে ছাড়ানো আঁশ পানিতে নিয়ে পরিষ্কার করছেন সোবাহান বিশ্বাসসহ আরো অনেকেই।
M_6

M_7
আঁশগুলো সম্পূর্ণ আলাদা করে সারি সারি রাস্তার পাশেই বাঁশের ওপর শুকাতে দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি পাটকাঠিগুলোকে দাঁড় করে রাখা হয়েছে রোদে।
M_8
শুকনো পাটের অাঁশগুলো বান্ডিল আঁকারে বাঁধা হচ্ছে বাজারজাত করার জন্য। বান্ডিল করা পাঠগুলোকে এনে জমা করা হচ্ছে মেসার্স মল্লিক ট্রেডার্সের সামনে।
M_9
সোনালি আঁশের বান্ডিলগুলো বিক্রির জন্য একে একে তোলা হচ্ছে একটি ট্রাকে।
M_10
ক্ষেতেই শুকিয়ে যাচ্ছে অনেক পাট। প্রক্রিয়াজাকরণে ব্যয় দ্বিগুণ হবে বলে কাটা হচ্ছে না এই পাটগুলো।

বাংলাদেশ সময়: ০০৪৫ ঘণ্টা, আগস্ট ৩০, ২০১৪

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।