ঢাকা: ১৯৬৪ সাল থেকেই লন্ডনের ন্যাশনাল হিস্টরি মিউজিয়াম বার্ষিক ‘ওয়াইল্ড লাইফ ফটোগ্রাফার অব দ্য ইয়ার’ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে আসছে।
বলা যায়, ফটোগ্রাফার অব দ্য ইয়ারের এই খেতাব ফটোগ্রাফি দুনিয়ায় যথেষ্ট সম্মান আর মর্যাদা বহন করে।
যার ছবি সবাইকে ছুঁয়ে যাবে, সেই সেরা আলোকচিত্রী নির্বাচিত হবেন, এটাই স্বাভাবিক। বরাবরের মতো এবারও একজন নির্বাচিত হলেন। নাম কার্লোস পেরেজ নাভাল, বাড়ি স্পেনে। ভালো কথা, এতে অবাক হবার কি আছে!
আছে, তার কারণ হলো, কার্লোসের বয়স মাত্র নয়। আর এই বয়সেই বাঘা বাঘা সব আলোকচিত্রীদের টপকে ওয়াইল্ড লাইফ ফটোগ্রাফার অব দ্য ইয়ার নির্বাচিত হয়েছে সে।
অবশ্য প্রতিযোগিতার ক্যাটাগরি ছিল অনূর্ধ্ব ১৭ বছর। সে যাই হোক, তার উপরেও তো বড়রা ছিল।
ছেলে যখন এমন, তার বাবা-মাও সেরকম হওয়ার কথা। দু’জনই অক্লান্ত ভ্রমণপিপাসু। কোথাও গেলে সঙ্গে কার্লোসকেও নিয়ে যান।
কার্লোসের বয়স যখন চার, তখন থেকেই সে ছবি তোলা শুরু করে। প্রকৃতির যা কিছু মনে টানতো, মুহূর্তের মধ্যেই হয়ে যেত ফ্রেমবন্দি।
অবশ্য এর পিছনে তার বাবা-মার ভূমিকাও কম নয়। ছবি তোলার প্রতি কার্লোসের আগ্রহ দেখে তারাই প্রথম তার হাতে ক্যামেরা তুলে দেন।
এখন তার কাছে পেশাদার ক্যামেরার সব সরঞ্জামই রয়েছে। কোথাও বেড়াতে গেলে সবকিছুই সঙ্গে যায়।
বাংলাদেশ সময়: ০০১৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৩, ২০১৪