মরুর বুকে এখন নির্মাণ করা হচ্ছে বিশাল বিশাল সব স্থাপনা। রয়েছে দৃষ্টিনন্দন সব রিসোর্ট, হোটেল।
আমানগিরি রিসোর্ট
বিলাসবহুল এই রিসোর্টটিতে বিংশ শতকের আধুনিক সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিমে উটাহ প্রদেশে অবস্থিত। রিসোর্টটির দেয়াল পুরু কংক্রিট এবং বেলেপাথর দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে। মরুর তাপ থেকে বাঁচতে এখানে রয়েছে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘর, সুইমিং পুল।
ফোর আইস হাউস
এই স্থাপনাটি ক্যালিফোর্নিয়ার মরু অঞ্চলে অবস্থিত। এটির ডিজাইন করেছে এলএ এডওয়ার্ড ওগোস্টা স্থাপত্য ফার্ম। কোচেল্লা উপত্যকায় সাদা রঙের এই স্থাপনাটি দাঁড়িয়ে আছে। ক্যালিফোর্নিয়ার মরুভূমিতে সাধারণত বাদামি রঙে মোড়া যে ধরনের নির্মাণশৈলী চোখে পড়ে এর কাঠামোটি তার থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন।
হাউস টু ওয়াচ দ্য সানসেট
নাইজারের মরুর বুকে দাঁড়িয়ে থাকা এই স্থাপত্যটিকে ‘সূর্যাস্ত দেখার ঘর’ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। এটি নির্মাণ করেছেন এক সুইস স্থাপত্যশিল্পী। নাইজারেরর কাদা এবং খড়ের তৈরি উপাসনালয়গুলোর আদলে এটি নির্মাণ করা হয়েছে।
এনকেনট্রো গুয়াডালুপ
এই হোটেলটি মেক্সিকোর সোনোরান মরুভূমির বুকে দাঁড়িয়ে আছে। এটির ডিজাইন করেছে গ্রেসিয়া স্টুডিও। পাহাড়জুড়ে হোটেলটির আলাদা আলাদা কেবিন ও ভিলা ছড়িয়ে রয়েছে।
ব্ল্যাক ডেজার্ট হাউস
মরুভূমির এই স্থাপনাটি ক্যালিফোর্নিয়ার পাম স্প্রিংসে অবস্থিত। এটির ডিজাইন করেছেন ওলার ও পেজিক। তাদের মতে, মরুভূমিতে পড়া কোনো জিনিসের ছায়া দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে তারা কালো রঙের এই স্থাপনাটি নির্মাণ করেছেন।
ডেজার্ট নোমাদ হাউস
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যের টুকসনে এটি অবস্থিত। এই হাউসটি এমনভাবে নির্মাণ করা যে এর যেকোন দিক থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায়।
সেফকোভিচ রেসিডেন্স
এটি অ্যারিজোনায় অবস্থিত। টেট স্টুডিও’র স্থপতিরা এই বিলাসবহুল বাড়িটির ডিজাইন করেছেন। তারা চুনাপাথর এবং শিলার মতো স্থানীয় উপকরণ দিয়ে এটি নির্মাণ করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১১, ২০১৯
আরআর