সকালের ট্রেনে করে কেউ যাবেন অফিসে, কেউবা নাড়ীর টানে যাবেন বাড়ি। সবারই তাড়া যেন ট্রেনটা মিস না হয়।
লাইনে দাঁড়ানো যাত্রীদের মাস্কের দিকে নজর রাখছেন রেলস্টেশনে কর্মরত আনসার বাহিনীর সদস্যরা। টিকিট কাউন্টার থেকে হাতে স্যানিটাইজার দিয়ে যাত্রীরা প্লাটফর্মে ঢুকছেন।
যাত্রীদের হাতে স্যানিটাইজার দিয়ে দিচ্ছেন বাংলাদেশ রেলওয়ে পুলিশের এক কর্মকর্তা। যেসব যাত্রীদের মুখে মাস্ক দেখা যায়নি তাদের প্লাটফর্মে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। বরং মাস্ক কিনে পরে আাসার পরামর্শ দিচ্ছেন তারা।
কমলাপুর রেলস্টেশনের প্লাটফর্মগুলোকে ধুয়ে মুছে পরিষ্কার করে রাখা হয়েছে।
ট্রেনের ভেতরেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলছেন সবাই। প্রতিটি আসনে বসা ছিল একজন করে যাত্রী। যাদের সঙ্গে ছোট বাচ্চা রয়েছে তাদের একসঙ্গে বসার অনুমতি রয়েছে।
প্লাটফর্ম দায়িত্বরত ইনচার্জ (এসআই) রকিব বলেন, বাংলাদেশ রেলওয়ের মাননীয় এসপি সাইফুল্লাহ আল মামুনের নির্দেশনায় স্বাস্থ্যবিধির দিকে কড়া নজর দিচ্ছি আমরা। এসপি স্যার বলেছেন, একজন ব্যক্তি সুস্থ থাকলে তার পরিবার সুস্থ থাকবেন। তাই যাত্রীদের সব রকমের নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য সচেতনতাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে সবার আগে। যাত্রীদের সঙ্গে ভালো আচরণ করে বুঝিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মানাতে চেষ্টা করতে হবে।
রেলওয়ে কতৃপক্ষ জানিয়েছে, যাত্রী উঠার আগে ট্রেনের বগিগুলোতে কীটনাশক স্প্রে করে পরিষ্কার করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৫৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৫, ২০২২
জেডএ