ওয়ার্ল্ড ফুটবলে ফরোয়ার্ডদের চাহিদায় নিঃসন্দেহে প্রথম সারিতে থাকবেন গ্রিজম্যান। সম্প্রতি নিজেই বলেছেন, বায়ার্ন মিউনিখ, বার্সেলোনা এমনকি অ্যাতলেতিকোর নগর প্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াল মাদ্রিদের মতো ক্লাবের হয়ে খেলতে পারাটা স্বপ্নের মতো।
গ্রিজম্যানকে ভাগিয়ে আনতে সবচেয়ে বেশি শোনা যাচ্ছে ইংলিশ জায়ান্ট ম্যানইউর নাম। এক সাক্ষাৎকারে শিষ্যকে হারানোর ঝুঁকির কথা ব্যক্ত করেন সিমিওন। টেনে আনেন গত মৌসুমের প্রসঙ্গ। আরেকটি চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে হারের পর কোচ হিসেবে তার ভিসেন্তে কালদেরনে থাকাটা হুমকির মুখে পড়েছিল!
গ্রিজম্যানের কথাতেই নাকি থেকে যান সিমিওন, ‘সে আমাকে বলেছিল, যদি আপনি থাকেন আমি থাকবো। আমি হ্যাঁ বলেছিলাম, কেন আমি থাকবো না?’ এরপর সবকিছুর জন্য আবারো তারা একসঙ্গে কাজ শুরু করেন।
কিন্তু, বর্তমান প্রেক্ষাপটটা ভিন্ন। এ নিয়ে সিমিওন বেশ উদ্বিগ্ন বটে, ‘এ মুহূর্তে কী হবে তা আমি জানি না। সে এখানে থাকবে কিনা তাও আমাকে বলেনি। আমি দিয়েগো কস্তা বা রাদামেল ফ্যালকাওয়ের জন্যও কিছু করতে পারেনি। এটা পরিষ্কার যে, যতদিন সে (গ্রিজম্যান) থাকবে টিম ও ক্লাবের অগ্রগতিও অব্যাহত থাকবে। ’
২০১৪ সালে ছয় বছরের চুক্তিতে রিয়াল সোসিয়েদাদ ছেড়ে অ্যাতলেতিকোয় নাম লেখান গ্রিজম্যান। এখন পর্যন্ত সব মিলিয়ে ১৪৭ ম্যাচে প্রতিপক্ষের জালে ৭৯ বার বল জড়িয়েছেন ২০১৬ ইউরোর ‘গোল্ডেন বল’ ও ‘গোল্ডেন বুট’ জয়ী।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০০ ঘণ্টা, ২৩ মার্চ, ২০১৭
এমআরএম