রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ম্যাচের শুরু থেকে নিজেদের রক্ষণভাগে দেয়াল তুলে রাখে পুলিশ। সেই দেয়াল কোনোভাবেই ভাঙতে পারছিল না সম্প্রতি এএফসি কাপ থেকে ছিটকে পড়া আবাহনী।
দশম মিনিটে নাবীব নেওয়াজ জীবনের ক্রস থেকে হেডে চিজোবা গোল করতে পারলে এগিযে যেতে পারতো তারা। সুযোগ পেয়েছিল পুলিশও। তবে ২৭ মিনিটে আমিরুল ইসলামের হেড ওড়ে যায় আবাহনীর গোলপোস্টের ওপর দিয়ে।
আবাহনী কাঙ্ক্ষিত গোলের দেখা যায় ৪৩ মিনিটে। টুটুল হোসেন বাদশার লং পাস থেকে বল পান কেরভেন্স ফিলস বেলফোর্ট। তিনি প্রতিপক্ষের দুই ডিফেন্ডারকে পরাস্ত করে বল পাঠান চিজোবাকে। নাইজেরিয়ান ফরোয়ার্ড এবার আর কোনো ভুল করেননি। নিখুঁত শটে বল জড়িয়ে দেন পুলিশের জালে।
আবাহনী বিরতিতে যায় ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে থেকে। দ্বিতীয়ার্ধেও আক্রমণের ধার ধরে রাখে তারা। তবে ৭৫ মিনিটে চমৎকার একটি সুযোগ নষ্ট করে লেমোসের দল। বের্নহার্টের নেওয়া ফ্রি-কিক বল পান সাদউদ্দিন। তার বাড়ানো সোজা ক্রস থেকে হেড নেন বেলফোর্ট। কিন্তু বল ফিরে আসে প্রতিপক্ষের পোস্টে লেগে।
তবে ব্যবধান বাড়াতে আর সময় নেয়নি আবাহনী। ৮৭ মিনিটে জীবনের পাস থেকে বল পান বের্নহার্ট। কিরগিজস্তান ফরোয়ার্ডের দূরপাল্লার শট খুঁজে নেয় পুলিশের জাল।
বাংলাদেশ সময়: ২১০৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০২০
ইউবি