তবে বৈশ্বিক মহামরি করোনা ভাইরাস পাওয়া যায়নি তার শরীরে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে এমনটাই জানানো হয়েছে।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি এক টুইটের উল্লেখ করে লিখেছে, ‘তাকে (স্যানসম) অত্যন্ত যত্নসহকারে রাখা হয়েছে এবং তার কোভিড-১৯ পাওয়া যায়নি। কেনির পরিবার এবং কাছের বন্ধুরা গণমাধ্যমকে অনুরোধ করেছে সম্মানের সঙ্গে সব ধরনের গোপনীয়তা রক্ষার জন্য। স্বাস্থকর্মীরা তার চিকিৎসরা করছেন। ’
স্যানসম মদ ও জুয়ার প্রতি খুব আসক্ত ছিলেন। এই সমস্যার কারণে ৬১ বছর বয়সী সাবেক গানার ডিফেন্ডারকে গৃহহীনও হতে হয়েছিল। এমনকি একই সমস্যায় পড়ে ২০১৫ সালে আত্মহত্যারও ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি।
পেশাদারি ক্যারিয়ারে বেশ সফল ছিলেন স্যানসম। ক্রিস্টাল প্যালেসের হয়ে শুরু করলেও পরবর্তীতে আর্সেনালের অন্যতম ডিফেন্ডার হয়ে ওঠেন তিনি। ১৯৮০-৮৮ মৌসুম পযর্ন্ত ছিলেন এমিরেটস স্টেডিয়ামে। গানারদের জার্সিতে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে খেলেছেন ৩৯৪ ম্যাচ। স্যানসম পরবর্তীতে নিউক্যাসল ইউনাইটেড, কুইন্স পার্ক রেঞ্জার্স, কভেন্ট্রি সিটি ও এভারটনের হয়েও খেলেছেন।
এছাড়া ৮৬ ম্যাচ ইংল্যান্ডের রক্ষণভাগ পাহারা দিয়েছেন এই লেফ্ট-ব্যাক। ১৯৮২ ও ১৯৮৬ বিশ্বকাপও খেলেছেন ইংলিশদের হয়ে।
সাবেক খেলোয়াড় স্যানসমের অসুস্থতায় তার পরিবারকে স্বান্ত্বনা জানিয়েছে আর্সেনাল।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪৯ ঘণ্টা, মে ১৬, ২০২০
ইউবি