গত বছর সরকার বাফুফেকে ২০ কোটি টাকার বাজেট দিয়েছেল। তবে সেখান থেকে বাফুফেকে দেওয়া হয়েছিল ১০ কোটি টাকা।
বাফুফের পক্ষ থেকে অবশ্য বলা হয়েছে তারা সরকারকে জানিয়েই সেই টাকা খরচ করেছে এবং সেই হিসেবও জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে (এনএসসি) জমা দিয়েছে। তবে এনএসসি কিছু কাগজপত্রের ঘাটতি পায় এবং বাফুফে পরে সেটার ব্যাখ্যা দিয়েছে।
এই বিষয় নিয়ে এনএসসি সচিব মাসুদ করিম বলেন, ‘অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে ফুটবলকে যে প্রথম কিস্তির ১০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছিল বলা হয়েছে, সেটা কোথাও রেখে প্রাপ্ত আয় খরচ করতে বলা হয়েছে। সেটা কীভাবে কী হয়েছে মন্ত্রণালয় দেখছে। এখন বাকি ১০ কোটি টাকা টুর্নামেন্ট আয়োজন বা এ–জাতীয় খাতে খরচ করা চলবে না। ফুটবল ফেডারেশনকে একটা সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা জমা দিতে হবে। আর বাজেট পায়নি বলে যে আর পাবে না, এমনটা কিন্তু নয়। সরকার বিভিন্ন খাতে সারা বছরই টাকা দেয়। ’
বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ বলেন, ‘আগে যে ১০ কোটি টাকা পেয়েছিলাম সেটা আমরা সরকারকে জানিয়েই খরচ করেছি। বাকি টাকা পাওয়ার জন্য সরকার আমাদের বলেছে যে, টাকাটা দুই-তিন বছরব্যাপী খরচ বা আমানত রেখে লভ্যাংশ খরচ করতে। সরকারের চাহিদামতো পরিকল্পনা করে সাত দিনের মধ্যে সেটা জমা দেব। আশা করছি ৩০ জুনের মধ্যেই বাকি ১০ কোটি টাকা পেয়ে যাব। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৮ ঘণ্টা, জুন ১৩, ২০২০
আরএআর/এমএমএস