ঢাকা: ভাত খেতেই পছন্দ বাঙালির। রুটি-পরোটাও জনপ্রিয়।
গবেষকরা দেখেছেন, যারা পরিশোধিত শস্যদানা থেকে তৈরি এই ধরনের দাহকারক খাবার নিয়মিত খাচ্ছেন তারা বিষাদগ্রস্ততায় ভোগেন।
কোমল পানীয় খাওয়া আজকাল একটা ফ্যাশনে দাঁড়িয়েছে। প্রতিদিন যারা সোডা খাচ্ছেন, তা যত কমই হোক এবং ডায়েট কিংবা রেগুলার, তাদের বিষাদগ্রস্ততায় ভুগতেই হবে। আর একই সঙ্গে বাড়িয়ে দেবে স্ট্রোক হওয়ার আশংকা। ডায়াবেটিস যাদের রয়েছে তাদের শরীরে ইনসুলিন সহনশীনতাও কমে যায় এই খাবারে।
ফাস্টফুড কালচার এখন যে আর কেবল পাশ্চাত্যের নয়, তা বিকেল-সন্ধ্যায় ফাস্টফুডের দোকানগুলোতে ঘুরে এলেই বোঝা যায়। গবেষণা বলছে, যারা ফাস্টফুডে অভ্যস্ত তাদের বিষাদগ্রস্ত থাকার সম্ভাবনা, যারা অভ্যস্ত নয় তাদের চেয়ে ৫১ শতাংশ বেশি। হ্যামবার্গার, হটডগ, পিজার প্রতি আগ্রহ কমিয়ে ফেলারই পরামর্শ গবেষকদের।
কুইক মিল হিসেবে পাস্তা খুব জনপ্রিয়। কিন্তু সপ্তাহে তিন-চারবার পাস্তা খেলে তা মোটেই স্বাস্থ্যকর হবে না। ক্যালরিভর্তি খাদ্য উপাদানে সমৃদ্ধ কোমল পানীয় নিয়মিত খাওয়ার জন্য নয়। এক্ষেত্রে পানি বা চা হতে পারে ভালো পছন্দ। ফাস্টফুড মাঝে মধ্যে খাওয়া যায় কিন্তু নিয়মিত খেলে তা ভীষণ ক্ষতির। সঠিক খাবার খান, ব্যায়াম করুন, আপনার শরীর ও মন দুটোই ভালো থাকবে, হবে স্বাস্থ্যকর ও সুখী জীবন।
বাংলাদেশ সময় ১২৫৫ ঘণ্টা, আগস্ট ০২, ২০১৪