ঢাকা: জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন কেন্দ্রে অপেক্ষা করছিল ৯ বছরের শাম্মি আখতার। আজই একটি কৃত্রিম পা সংযুক্ত হবে তার।

রাজ্জাক শিকদার বাংলানিউজকে বলেন, ‘এক সময় সব আশা ছেড়ে দিয়েছিলাম। ভেবেছিলাম, কাঠের স্ট্রেচারে ভর দিয়েই বাকি জীবনটা আমার মেয়েকে কাটাতে হবে। তবে এখন কৃত্রিম পা জোড়া লাগছে’।

ইনস্টিটিউটের একটি কক্ষ পুরো ওয়ার্কশপ হয়ে উঠেছে। সেখানে কয়েকটি তাকে সাজানো রয়েছে অনেকগুলো পা, পায়ের পাতা, হাঁটু।


সবশেষে পা’গুলোকে পাঠানো হয় একজন মুচির কাছে। তিনি সেগুলোতে প্রয়োজনীয় চামড়া লাগান এবং বেল্ট সংযুক্ত করেন। বেল্টের মাধ্যমে হাঁটু বা কোমর বা শরীরের সুস্থ অংশের সঙ্গে কৃত্রিম পা’কে সংযোজন করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৩ ঘন্টা, মে ২৫, ২০১৬
এমএন/এএসআর