কমিটিতে অন্যান্যের মধ্যে সরকারি হাসপাতালের ৪ জন এবং বেসরকারি হাসপাতালের ৬ জন থাকবেন। কমিটিকে আগামী ৪৫ দিনের মধ্যে খসড়া প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
বুধবার (১৬ মে) সচিবালয়ে প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা-নিরীক্ষার মানোন্নয়ন সংক্রান্ত সভায় সভাপতিত্বকালে এ নির্দেশ দেন তিনি।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (হাসপাতাল) বাবলু কুমার সাহা, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ, বিএমএ সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, স্বাচিপ সভাপতি ডা. ইকবাল আর্সলান, বিএসএমএমইউ’র সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজসহ বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকারের সময়ে বাংলাদেশের চিকিৎসার মানের অনেক উন্নতি সাধিত হয়েছে। তারপরও মাঝে মাঝে বিভিন্ন প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা নিরীক্ষার ভুলের কারণে রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়। হাসপাতাল ভেদেও একই টেস্টের ভিন্ন ভিন্ন রিপোর্ট পাওয়া যায়। এই সমস্যা উত্তরণের জন্যে একটি সমন্বিত নীতিমালা প্রয়োজন।
মন্ত্রী আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্প্রতি রোগ নির্ণয়ের মানোন্নয়নের ওপর গুরুত্বারোপ করে সাধারণ মানুষের প্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটিয়েছেন। সরকার চায় দেশের সামগ্রিক চিকিৎসা ব্যবস্থার উপর মানুষের আস্থা অটুট থাকুক। তাই দেশের সব হাসপাতালে প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষার ক্ষেত্রে একই মান বজায় রাখার লক্ষ্যে নীতিমালা প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৫৬ ঘণ্টা, ১৬ মে, ২০১৮
এমএএম/এমজেএফ