শুক্রবার (১৪ জুন) বিকেলে রাজধানীর গুলশানে নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি একথা বলেন।
পাপন বলেন, ফার্মেসিতে যে তাপমাত্রায় ওষুধ রাখার কথা, সেই তাপমাত্রায় রাখা হয় না।
‘এজন্য অনেক ওষুধ নষ্ট হয়, কিন্তু নষ্ট হলে দোকানিদের কোনো ক্ষতি নেই। কোম্পানিকে ফেরত দিলে তারা ওষুধ পেয়ে যায়। কিন্তু তারা যদি সেই ওষুধ বিক্রি করে, তাহলেই সমস্যা। আমার জানা মতে, দোকানিরা এসব ওষুধ বিক্রি করার কথা নয়। ’
ওষুধ উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে স্বয়ংসম্পূর্ণ দেশ মন্তব্য করে তিনি বলেন, আমরা দেশের ৯৫ শতাংশ ওষুধের চাহিদা পূরণ করে থাকি, এটা বিশ্বে বিরল। শুধু উন্নত দেশ হলে হয় না, সিঙ্গাপুর কত উন্নত দেশ, তারপরও তারা ৮৮ শতাংশ ওষুধ বিদেশ থেকে আমদানি করে।
ওষুধ শিল্প মালিক সমিতির সভাপতি পাপন বলেন, যে ৯৩ শতাংশ দোকানে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের কথা বলা হচ্ছে, মনে হয় না এতো শতাংশ হবে। তবে ওষুধ মেয়াদোত্তীর্ণ হবে, এটা স্বাভাবিক। কিন্তু মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ দোকানে রাখার কথা নয়।
‘সেটা নির্দিষ্ট জায়গায় স্টোর রুমে রাখার কথা। তাই অধিক মুনাফার অাসায় কোনো দোকানি যাতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রি না করে, সেটা নিশ্চিত করতে হবে,’ যোগ করেন তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪৯ ঘণ্টা, জুন ১৪, ২০১৯
টিএম/এমএ