মঙ্গলবার (১৮ জুন) ডিএসসিসি নগর ভবনে আয়োজিত এক সাংবাদিক ওরিয়েন্টেশন সভায় এমন তথ্য জানানো হয়। এবার ২ লাখ আই ইউ ইউনিটের লাল ক্যাপসুলের বদলে এক লাখ আই ইউ ইউনিটের নীল ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে শিশুদের।
ওরিয়েন্টেশন সভায় ডিএসসিসি’র প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. শরীফ আহমেদের সভাপতিত্বে ক্যাম্পেইন নিয়ে মূল প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন জাতীয় পুষ্টি সেবা বিভাগের পরিচালক ডা. এস এম মোস্তাফিজুর রহমান।
এসময় এক প্রশ্নের জবাবে এস এম মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, শিশুদের ওষুধ নিয়ে আমরা কোনো ধরনের ঝুঁকি নিতে পারি না। এবার যে ক্যাপসুলগুলো আনা হয়েছে তার একটিরও গুণগতমান নিয়ে প্রশ্ন উঠবে না। এগুলো ডেনমার্ক থেকে আনা এবং কোপেনহেগেনের ল্যাবে পরীক্ষিত।
ডিএসসিসি’র প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. শরীফ আহমেদ বলেন, আমাদের এলাকায় অর্থ্যাৎ দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন এলাকায় এক হাজার ৪৮৭টি কেন্দ্রে ভিটামিন ‘এ ক্যাপসুল’ খাওয়ানো হবে। দুই হাজার ৯৭৪ জন স্বেচ্ছাসেবক এবং ১১২ জন সুপারভাইজার এতে নিয়োজিত থাকবেন। ৬ মাস থেকে ১২ মাস বয়সের ৫৫ হাজার ৯৫৫ জন এবং ১২ মাস থেকে ৫৯ মাস বয়সের প্রায় ৩ লাখ ৪৮ হাজার ৭০৪ শিশুকে ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা আছে আমাদের।
তিনি আরও বলেন, আমরা সুস্থ একটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম চাই। আজকের শিশুরাই যেন আগামীতে দেশের হাল ধরতে পারে সেজন্য বর্তমান প্রজন্মকে সুস্থ সবল রাখার দায়িত্ব আমাদেরই।
বাংলাদেশ সময়: ১৩১৫ ঘণ্টা, জুন ১৮, ২০১৯
এসএইচএস/জেডএস