মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ওষুধ প্রশাসন, ওষুধ শিল্প সমিতি এবং কেমিস্ট সমিতির সঙ্গে সভা হয়েছে। তাদেরকে বলা হয়েছে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ তাড়াতাড়ি নিয়ে যাবেন।
ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযানে রাজধানীর প্রায় ৯৩ শতাংশ ফার্মেসিতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ পাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৮ জুন হাইকোর্ট বাজার থেকে এসব ওষুধ জব্দ করে ধ্বংস করার নির্দেশ দেন। পাশাপাশি এসব ওষুধ বিক্রি, সরবরাহ ও সংরক্ষণের সঙ্গে জড়িতদের শনাক্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ দেওয়া হয়।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, স্বাস্থ্যের বিষয়ে কোনো ক্ষতিকর কিছু দেখা দিলে আমরা ছাড় দেবো না। আমরা ভিজিলেন্স টিম বাড়িয়ে দিয়েছি।
ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মাহবুবুর রহমান বলেন, ২০১৫ সাল থেকেই প্রতিনিয়ত মোবাইল কোর্টসহ অভিযান পরিচালনা করা হয়। আমাদের কার্যক্রম আরো বেশি গতিশীল করেছি। আগামী ২ জুলাইয়ের মধ্যে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ ফেরত নেবে।
গত ছয় মাসে কোন কোম্পানি ওষুধ ধ্বংস করে রিপোর্ট দিয়েছে কিনা-প্রশ্নে মহাপরিচালক বলেন, আমরা বলেছি রিপোর্ট দিতে হবে। আগে ধ্বংস করে রিপোর্ট দেয়নি। মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ ধ্বংস করেছে বলে তাদের ভাষ্য। এটি প্রচলিত পদ্ধতি। আগামী ২ জুলাইয়ের মধ্যে ধ্বংস করে তারা রিপোর্ট দেবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০০ ঘণ্টা, জুন ২৪, ২০১৯
এমআইএইচ/জেডএস