মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) পর্যন্ত হাসপাতালে ৪২ জন রোগী ভর্তি হয়েছিলেন। ফলে এই নিয়েই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা দাঁড়ালো ৬১ জন।
বুধবার (৩১ জুলাই) রামেক হাসপাতালের উপ-পরিচালক সাইফুল ইসলাম ফেরদৌস বাংলানিউজকে জানান, মঙ্গলবার পর্যন্ত হাসপাতালে ৪২ জন রোগী চিকিৎসাধীন ছিলেন। বুধবার পর্যন্ত ভর্তি হন আরও ১৯ জন। তবে চিকিৎসা নিয়ে ফিরে গেছেন ২৩ জন। ফলে এখন চিকিৎসাধীন ৩৮ জন। তবে আক্রান্তরা সবাই রাজধানী ঢাকা ফেরত।
এখন পর্যন্ত রাজশাহীতে ডেঙ্গু জীবাণুবাহী কোনো রোগী রামেক হাসপাতালে ভর্তি হয়নি। এরপরও হাসপাতালে ডেঙ্গু কর্নারের পাশাপাশি বাড়তি সতর্কতা হিসেবে আলাদা ওয়ার্ডও খোলা হয়েছে।
হাসপাতালের ২৫ নম্বর ওয়ার্ডকে আলাদাভাবে ডেঙ্গু ওয়ার্ড করা হয়েছে। সেখানে বর্তমানে ২০টি বেড রয়েছে। আলাদাভাবে করা ওই ডেঙ্গু ওয়ার্ডে চারজন চিকিৎসক ও ছয়জন নার্স দায়িত্ব পালন করবেন। এছাড়া হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের রেজিস্ট্রার চিকিৎসকরা সেখানকার ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসা কার্যক্রম মনিটরিং করবেন বলেও জানান রামেক হাসপাতাল উপ-পরিচালক।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৯ ঘণ্টা, জুলাই ৩১, ২০১৯
এসএস/এএটি