ঢাকা, শুক্রবার, ১২ পৌষ ১৪৩১, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

স্বাস্থ্য

১৮ দেশের ৪৫০ গবেষক-চিকিৎসকের অংশগ্রহণে অ্যাসকড সম্মেলন

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০০৪৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৯, ২০২০
১৮ দেশের ৪৫০ গবেষক-চিকিৎসকের অংশগ্রহণে অ্যাসকড সম্মেলন অ্যাসকড সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথিরা। ছবি: বাংলানিউজ

ঢাকা: ডায়রিয়া ও পুষ্টি বিষয়ক পঞ্চদশ এশীয় সম্মেলনের (অ্যাসকড) মাধ্যমে ঢাকায় সমবেত হয়েছেন ১৮টি দেশের ৪৫০ জন গবেষক, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, চিকিৎসক, নীতি-নির্ধারক এবং জনস্বাস্থ্য উন্নয়ন কর্মী।

মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) রাজধানীর এক অভিজাত হোটেলে তিন দিনের এ সম্মেলন শুরু হয়। বাংলাদেশ সরকার, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, সুইডিশ ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট কোঅপারেশন অ্যাজেন্সি ও বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ (আইসিডিডিআর, বি) এ সম্মেলনের আয়োজন করে।

 

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক প্রধান অতিথি হিসেবে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন। মন্ত্রী সম্মেলনের ভেন্যু হিসেবে বাংলাদেশকে বেছে নেওয়ার জন্য আয়োজকদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, এ সম্মেলনের গুরুত্বপূর্ণ আলাপ-আলোচনা ২০৩০ সালের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ জনস্বাস্থ্য সমস্যা নিয়ন্ত্রণে বৈশ্বিক লক্ষ্য এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সহায়তা করবে।

সম্মেলনে অংশগ্রহণকারীদের স্বাগত জানান আইসিসিডিআর,বি’র জ্যেষ্ঠ বিজ্ঞানী ও অ্যাসকডের সভাপতি ডা. ফেরদৌস কাদরী। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. আসাদুল ইসলাম, সুইডেনের ইউনিভার্সিটি অব গোথেনবার্গের প্রফেসর ইয়ান হোমগ্রেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর ডা. আবুল কালাম আজাদ, আইসিডিডিআর,বি’র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর অধ্যাপক জন ডি ক্লেমেন্স প্রমুখ।

সম্মেলনে অংশগ্রহণকারীরা আন্ত্রিক রোগ মোকাবেলার বিষয়ে নতুন গবেষণা উপস্থাপন করবেন, বিজ্ঞানভিত্তিক সহযোগিতামূলক সম্পর্ক স্থাপন করবেন এবং একটি সুস্পষ্ট আলোচ্যসূচি প্রণয়ন করবেন। আলোচ্য বিষয়গুলোর মধ্যে থাকবে রোগের বৈশ্বিক ব্যাপকতা, অ্যান্টিবায়োটিকের প্রতিরোধী হয়ে ওঠা, রোগনির্ণয় ও নজরদারি ব্যবস্থার জন্য সর্বোত্তম অনুশীলন, পানি, পয়ঃনিষ্কাশন ও স্বাস্থ্যকর ব্যবস্থা-সংক্রান্ত অভ্যাস এবং কলেরা ও নতুন টাইফয়েড কনজুগেইটটের টিকার উৎপাদনে অগ্রগতিসহ রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ-সংক্রান্ত কৌশল।

বাংলাদেশ সময়: ১৯৪৩ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৮, ২০২০
এমএএম/এবি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।