মঙ্গলবার (১০ মার্চ) দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আঞ্চলিক কার্যালয় থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
তথ্যানুযায়ী, বরিশাল জেলায় শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতলে ১৫০ টি, সাউথ অ্যাপোলো মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে (বেসরকারি হাসপাতাল) ২৫০ টি, জেনারেল হাসপাতালে ৫ টি ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৩১ টি আলাদা শয্যার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
পটুয়াখালী জেলায় পটুয়াখালী নার্সিং ইনস্টিটিউটে ১০০ বেড, মির্জাগঞ্জের কাঠালতলী হাসপাতালে ২০ টি এবং উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১২ টি আলাদা শয্যার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
ঝালকাঠি জেলায় জেলা সদর হাসপাতালে ৫ টি, উপজেলা স্বাস্থ্য কপ্লেক্সগুলোতে ১৭ টি ও সদর হাসপাতাল স্টাফ কোয়ার্টারে ২০ টি আলাদা শয্যার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
ভোলা জেলা হাসপাতালে ৫০ টি ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২৬ টি আলাদা শয্যার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়া পিরোজপুর জেলা সদর হাসপাতালে ৫ টি ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১২ টি শয্যা রাখা হয়েছে।
বরগুনা জেলায় ১০০ শয্যা হাসপাতালে পাঁচটি ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১১ টি শয্যা পৃথক করে রাখা হয়েছে। বিভাগীয় পরিচালক ডা. বাসুদেব কুমার দাস জানান, করোনা প্রতিরোধে যেহেতু এখন পর্যন্ত সচেতনতাই একমাত্র প্রতিকার সে কারণে আমরা স্বাস্থ্যকর্মী, চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যসেবায় সম্পৃক্ত সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে দফায় দফায় সভা করেছি এবং নির্দেশনা দিয়েছি।
এছাড়া জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কেন্দ্রীয়ভাবে তৈরি করা প্রতিরোধ কমিটিগুলোও সভা করছে বলে জানান তিনি।
বরিশালের জেলা প্রশাসক বরিশাল এস এম অজিয়র রহমান জানান, করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে জেলা পর্যায়ে কমিটির কার্যকর ভূমিকাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সভা করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১৫ ঘণ্টা, মার্চ ১০, ২০২০
এমএস/এমএ