এদের মধ্যে ভোলা সদরের পাঁচজন, চরফ্যাশন ও তজুমদ্দিনে চারজন করে আটজন এবং দৌলতখান উপজেলার রয়েছেন ১০ জন।
বুধবার (১৮ মার্চ) দুপুরে তজুমদ্দিনে নতুন করে চার জনকে তাদের নিজ নিজ বাড়িতে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়।
ভোলার সিভিল সার্জন ডা. রতন কুমার ঢালী বাংলানিউজকে বলেন, বুধবার নতুন চার জনসহ ১৪ দিনের জন্য হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা ব্যক্তিরা সবাই বিদেশ ফেরত। তাদের মধ্যে চার জনের জ্বর ও সর্দি-কাশি রয়েছে। তবে অন্যরা মোটামুটি স্বাভাবিক রয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে ভোলার স্বাস্থ্য বিভাগ। ইতোমধ্যে জেলা সদর হাসপাতালসহ প্রত্যেক উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আটটি করে ওয়ার্ড (আইসোলেশন) রাখা হয়েছে। গঠন করা হয়েছে আটটি মেডিক্যাল টিম। এছাড়াও আটটি কন্ট্রোল রুম খোলা রয়েছে।
প্রতিটি মেডিক্যাল টিমে একজন চিকিৎসকের নেতৃত্বে গড়ে তিন থেকে পাঁচজন কর্মী রাখা হয়েছে। এছাড়াও জরুরি প্রয়োজনে হটলাইন (০১৭১১-১৬৯২৬৫) চালু করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২৫ ঘণ্টা, মার্চ ১৮, ২০২০
এসআরএস