শনিবার (২১ মার্চ) দুপুর ১২টায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বরিশাল বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক ডা. বাসুদেব কুমার দাস এসব তথ্য জানান।
বিভাগের ছয় জেলার হিসাব অনুযায়ী, বরিশালে নতুন ২২ জনসহ ১৭৯ জন, পটুয়াখালীতে নতুন ১০২ জনসহ ১৭৯ জন, ভোলায় নতুন ২১ জনসহ ২০১ জন, পিরোজপুরে নতুন ৬৪ জনসহ ১৮৪ জন, বরগুনায় নতুন ৪১ জনসহ ১৮৬ জন ও ঝালকাঠিতে নতুন ৩০ জনসহ ১২১ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে।
বাসুদেব কুমার জানান, কোয়ারেন্টিনে থাকা ১০৫৭ জনের অধিকাংশই প্রবাসী। এছাড়া বরগুনা জেলায় ১ জন ও বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে একজন রোগী আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন রয়েছেন এবং আগের ১ জনকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বরিশাল বিভাগীয় কার্যালয়ের এ পরিচালক বলেন, কোয়ারেন্টিনে থাকা লোকজনদের পর্যবেক্ষণ করছেন স্বাস্থ্য বিভাগের স্বাস্থ্যকর্মীরা। পাশাপাশি এদের সবাইকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখার কাজে জেলা-উপজেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসন সহায়তা করছে। সর্দি-কাশি ও জ্বরের রোগীকে দেখার জন্য হাসপাতালগুলোতে আলাদা ব্যবস্থা করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৩ ঘণ্টা, মার্চ ২১, ২০২০
এমএস/এইচএডি/