সরেজমিনে বেশ কিছু ক্লিনিক ঘুরে দেখা যায়, কোথায় নেই হাত ধোয়ার ব্যবস্থা। যেখানে সেখানে ফেলে রাখা হয়েছে ওষুধের প্যাকেট।
‘নিউ আলেয়া প্রাইভেট ক্লিনিক’-এ গিয়ে দেখা যায়, সেখানে হাত ধোয়ার জন্য সাবানের ব্যবস্থা করা হলে সরবরাহ করা হয়নি পরিষ্কার পানি। একই চিত্র দেখা যায় পলি ক্লিনিকেও।
মাগুরা শহরের ক্লিনিক মালিক সমিতির সভাপতি মনিরুজ্জামান মিরাজ বাংলানিউজকে বলেন, আমরা প্রতিটা ক্লিনিকে একটি পানির ড্রাম ও সাবান পানির ব্যবস্থা করা কথা বলেছি। আমাদের যার যার জায়াগা থেকে সম্মিলতভাবে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে এগিয়ে আসতে হবে।
জেলা সিভিল সার্জন অফিসার প্রদীপ কুমার সাহা বাংলানিউজকে বলেন, ক্লিনিক মালিকদের বলেছি তারা ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছে। এছাড়া প্রতিটা ক্লিনিকে একটি কোয়ারেন্টিন রুম রাখতে বলা হয়েছে। যেখানে রোগীদের রেখে সেবা দেওয়া যাবে।
মাগুরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু সুফিয়ান বাংলানিউজকে বলেন, গ্রামের যেসব হাট বাজার ও চায়ের দোকান রয়েছে সেগুলোতে বসে যারা টেলিভিশন দেখেন ও চান পান করেন তাদের বাড়িতে বসে চা খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। এছাড়াও নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা হচ্ছে। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের বাজার নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচলনা করছি। আশাকরি বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে পারবো।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৫ ঘণ্টা, মার্চ ২২, ২০২০
এনটি