এর মধ্যে একজনকে নতুন করে নগরীর শহীদ শামসুদ্দিন হাসপাতালে আইসোলেশন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে। শনিবার (২১ মার্চ) রাত পর্যন্ত আইসোলেশনে ছিলেন ৪ জন।
রোববার (২২ মার্চ) ভোররাতে যুক্তরাজ্যফেরত ভর্তি ষাটোর্ধ্ব নারী মারা গেলে এ সংখ্যা নেমে আসে তিনজনে। তবে রোববার দুপুরে আরেকজনকে হোম কোয়ারেন্টিন থেকে হাসপাতালে আনা হয়।
স্বাস্থ্য অধিদফতর সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আনিসুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, গত ১০ মার্চ থেকে এ পর্যন্ত হোম কোয়ারেন্টিনে থাকা এক হাজার ৭৪৭ জনের মধ্যে রোববার ৬৭ জনকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। ফলে এখন নতুন ৩১৮ জনসহ এক হাজার ৬৮০ জন হোম কোয়ারেন্টিনে আছেন।
এর মধ্যে সিলেটে ৭১৮, সুনামগঞ্জে ২০৮, হবিগঞ্জে ৩৩১ এবং মৌলভীবাজারে ৩৮৩ জন আছেন হোম কোয়ারেন্টিনে।
এছাড়া রোববার নতুন করে হোম কোয়ারেন্টিনে আনাদের মধ্যে সিলেটে ৪৫, সুনামগঞ্জে ৯৬, হবিগঞ্জে ১২১ ও মৌলভীবাজারে ৫৭ জন।
তথ্যমতে, রোববার সিলেট বিভাগে দেশে ফিরেছেন আরো ৩৫ প্রবাসী। এ নিয়ে গত ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে সিলেট বিভাগে প্রবাস ফেরত লোকের সংখ্যা ২৬ হাজার ৬৩২ জন।
এর মধ্যে ওসমানী বিমানবন্দর দিয়ে ১৯ হাজার ৪৯১, তামাবিল হয়ে ৩ হাজার ৮৯৭, সুতারকান্দি হয়ে ৭৩৭, জকিগঞ্জ শুল্ক স্টেশন দিয়ে ১১২৮, চুনারুঘাট বাল্লা শুল্ক স্টেশন দিয়ে ২২০ জন, মৌলভীবাজারের জুড়ি উপজেলার ফুলতলা শুল্ক স্টেশন দিয়ে ১৮৯ এবং কুলাউড়া উপজেলার চাতলা শুল্ক স্টেশন দিয়ে ৯৮০ জন দেশে প্রবেশ করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮১৫ ঘণ্টা, মার্চ ২২, ২০২০
এনইউ/এমএ