খুলনা : শিশুর সুস্থ মানসিক বিকাশে প্রয়োজন ব্যাপক পুষ্টিকর খাবার। আর এসময় শিশুর গর্ভকালীন থেকে পরবর্তি ১ হাজার দিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
চলমান স্বাস্থ্য জনসংখ্যা ও পুষ্টিখাত উন্নয়ন কর্মসূচিতে পুষ্টি বিষয়কে অধিক গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। জাতীয় পুষ্টি কার্যক্রমকে জনস্বাস্থ্য পুষ্ট প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্পৃক্ত করে একটি একক কার্যক্রম বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
বুধবার খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদফতর আয়োজিত এক সেমিনারে এ কথা জানানো হয়।
নগরীর হোটেল সিটি ইন লিমিটেড সেমিনার কক্ষে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. একেএম আবদুস সামাদ মিয়া।
এখানে প্রধান অতিথি ছিলেন, খুলনার অতিরিক্ত কমিশনার রফিকুল ইসলাম। মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের মাধ্যমে পুষ্টি বিষয়ক তথ্যাবলি উপস্থাপন করেন, জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠানের পরিচালক ও লাইন ডাইরেক্টর এনএনএস অধ্যাপক ডা. এখলাসুর রহমান।
ন্যাশনাল নিউট্রিশন সার্ভিস সম্পর্কে প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন, ডা. এসএম মোস্তাফিজুর রহমান। এর আগে সেমিনারের উদ্দেশ্য বর্ণনা করে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, ডা. গৌর প্রিয় মজুমদার।
সেমিনারে জানানো হয়, পুষ্টি কার্যক্রমের যথাযথ বাস্তবায়ন জরুরি। জাতীয় থেকে মাঠ পর্যায় পর্যন্ত সমন্বিতভাবে পুষ্টি বিষয়ক কর্মসূচিগুলো বাস্তবায়ন করা হবে।
সেমিনারে বলা হয়, শিশুর মায়ের গর্ভকালীন থেকে পরবর্তি ১ হাজার দিন বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ে শিশুকে ব্যাপক পুষ্টিকর খাবার খাওয়াতে হবে। তাহলেই শিশুর সুস্থ মানসিক বিকাশ ঘটবে।
বাংলাদেশ সময় : ১৩১০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৯, ২০১২