ঢাকা, মঙ্গলবার, ৪ ভাদ্র ১৪৩২, ১৯ আগস্ট ২০২৫, ২৪ সফর ১৪৪৭

শিল্প-সাহিত্য

কবির সৃজনসম্ভারে ছায়ানটে নজরুল স্মরণ

ফিচার রিপোর্টার | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০১:৩৯, সেপ্টেম্বর ৮, ২০১৮
কবির সৃজনসম্ভারে ছায়ানটে নজরুল স্মরণ ছায়ানটে নজরুল স্মরণ/ছবি: বাংলানিউজ

ঢাকা: বাংলা সাহিত্যের প্রাণপুরুষ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম। তার সৃষ্টি বাংলা সাহিত্যকে যেমন সমৃদ্ধ করেছে, তেমনই প্রাণিত করেছে গোটা বাঙালি জাতিকে। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের মহাপ্রয়াণ দিবস উপলক্ষে ছায়ানটে আয়োজিত হলো বর্ণিল আয়োজন।

শুক্রবার (৯ সেপ্টেম্বর) ছুটির দিনের সন্ধ্যায় কবির কবিতা ও গানে, তারই সৃষ্টির আলোতে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানানো হয় ছায়ানট প্রাঙ্গণে। এ আয়োজনে উঠে আসে জাতীয় কবির সৃজনসম্ভার।

সন্ধ্যার বর্ণিল আয়োজনে অংশ নেন ছায়ানটের শিল্পীরা। শুরুতেই ছায়ানটের বড়দের দল গেয়ে শোনান ‘শুভ্র সমুজ্জ্বল হে চির-নির্মল’। ছায়ানটের বড়দের দল আরও গায় ‘দেশ গৌর-বিজয়ে দেবরাজ’ ও ‘মৃত্যু নাই, নাই দুঃখ’ গান দু’টি।

একক কণ্ঠে তানভীর আহমেদ ‘ডাকতে তোমায় পারি যদি’, নাসিমা শাহীন ফ্যান্সি ‘ভাদরের ভরা নদীতে ভাসায়ে’, মনীষ সরকার ‘আমার ভবের অভাব লয়’, নুসরাত জাহান রুনা ‘শিউলি ফুলের মালা দোলে’, রেজাউল করিম ‘মেঘের ডমরু ঘন বাজে’, নাহিয়ান দুরদানা শুচি ‘জয় ব্রক্ষবিদ্যা শিব-সরস্বতী’, প্রিয়ন্তু দেব ‘কেমনে রাখি আঁখি-বারি’, ফারহানা আক্তার শ্যার্লি ‘আয় মরু পারের হাওয়া’, জান্নাত-ই-ফেরদৌসী লাকী ‘ওরে নীল যমুনার জল’, সৈয়দা সনজিদা জোহরা বীথিকা ‘রস-ঘনশ্যাম-কল্যাণ সুন্দর’, শ্রাবন্তী ধর ‘তুমি যতই দহনা দুখের’, সুমন মজুমদার ‘মাগো চিন্ময়ী রূপ ধ’রে আয়’ কণ্ঠে নিবেদন করেন।

একক আবৃত্তিতে অংশ নেন কৃষ্টি হেফাজ ও রফিকুল ইসলাম। সবশেষে মঞ্চে আসে ছায়ানটের ছোটদের দল। কচিকণ্ঠে তারা গেয়ে শোনান ‘স্নিগ্ধ শ্যাম-বেণী-বর্ণা এসো’ ও ‘সবুজ শোভার ঢেউ খেলে যায়’ গান দু’টি। ছায়ানটের রীতি অনুযায়ী জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে শেষ হয় এ আয়োজন।

বাংলাদেশ সময়: ২১৩০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৯, ২০১৮
এইচএমএস/এএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।