ঢাকা, রবিবার, ৭ পৌষ ১৪৩১, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

শিল্প-সাহিত্য

‘আন্তজনপদ গুণীজন স্বীকৃতি ও সংবর্ধনা’ পেলেন মিথুন

শিল্প-সাহিত্য ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২২২৮ ঘণ্টা, মার্চ ৩১, ২০১৯
‘আন্তজনপদ গুণীজন স্বীকৃতি ও সংবর্ধনা’ পেলেন মিথুন পুরস্কার হাতে মিজানুর রহমান মিথুন

ঢাকা: ‘আন্তজনপদ গুণীজন স্বীকৃতি ও সংবর্ধনা’ পেলেন লেখক ও সাংবাদিক মিজানুর রহমান মিথুন। পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ার সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘আলহাজ্ব আজাহার শিকদার মোমোরিয়াল পাবলিক লাইব্রেরি অ্যান্ড মুসলিম কালচারাল সেন্টার’ থেকে তাকে এ গুণীজন স্বীকৃতি ও সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

‘আন্তজনপদ গুণীজন স্বীকৃতি ও সংবর্ধনা’ প্রাপ্তিতে আনন্দ প্রকাশ করে মিজানুর রহমান মিথুন বলেন, ‘ব্যস্ততার কারণে আমি অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে সম্মাননা ক্রেস্ট গ্রহণ করতে যেতে পারিনি, এজন্য মনের ভেতর কিছুটা দুঃখবোধ রয়েছে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারলে ভালো লাগতো।

এ সম্মাননা প্রাপ্তির আনন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত সবার সঙ্গে ভাগ করতে পারতাম।  

তিনি আরও বলেন, লেখক হিসেবে জন্মভিটার প্রাকৃতজনের কাছ থেকে এমন স্বীকৃতিপ্রাপ্তি আমার লেখালেখি জীবনের পথপরিক্রমায় আমাকে সীমাহীন তৃপ্তি এনে দিয়েছে।  

মিজানুর রহমান মিথুন ১৯৯৮ সালের ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস বাংলাদেশ বেতারের জাতীয় কবিতা প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেন। এরপর থেকেই মূলত লেখালেখির শুরু। বাংলা একাডেমির তরুণ লেখক প্রশিক্ষণ কোর্স ২০১১ সালে তৃতীয় ব্যাচে লেখালেখি প্রশিক্ষণের সুযোগ লাভ করেছিলেন। তার লেখা প্রথম বই, ‘যে ভূতটা বই পড়তে এসেছিল’র জন্য ছোটদের মেলা পুরস্কার লাভ করেন। তিনি বাংলা একাডেমির একজন সদস্য।

মিজানুর রহমান মিথুন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) তৃতীয় থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের জন্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পর্কিত ‘সাপলিমেন্টারি লার্নি ম্যাটেরিয়াল’ গল্প লেখক নির্বাচিত হয়েছেন। এর আগে তার লেখা ‘নতুন সপ্তাশ্চার্য’ বইটি কিন্ডারগার্টেন স্কুলে পঞ্চম এবং ষষ্ঠ শ্রেণির পাঠ্যভুক্ত হয়েছে। বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক এবং সাময়িকীতে নিয়মিত লিখছেন। মিথুন বাংলাদেশ বেতারের একজন তালিকাভুক্ত গীতিকার।  

বাংলাদেশ সময়: ১৮২৫ ঘণ্টা, মার্চ ৩১, ২০১৯
এএ
 

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।