ঢাকা, শনিবার, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিল্প-সাহিত্য

গ্রন্থমেলায় জনারণ্য

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২২৩৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০২০
গ্রন্থমেলায় জনারণ্য

ঢাকা: সাড়ে আট লাখ বর্গফুট। ইতিহাসে দীর্ঘ পরিসরের এ মেলায় গিয়ে ক্লান্তি ভর করেছিল প্রতিদিনই। কিন্তু এত বড় স্থানও ছোট হয়ে গেলো শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি)।

পহেলা ফাল্গুন ও ভালোবাসা দিবসে জনগণের অংশগ্রহণে সাড়ে আট লাখ বর্গফুট এলাকা এখন বইপ্রেমীদের পদচারণায় মুখর। সকাল এগারোটার পর থেকেই মেলায় ভিড় জমাতে শুরু করেন বইপ্রেমীরা।

এরপর সময় যত গড়াচ্ছে ততই বাড়ছে ভিড়। বিকেল পৌনে পাঁচটায় এ প্রতিবেদন লেখার সময় পর্যন্ত মেলায় প্রবেশের সংখ্যা ছাড়িয়েছে লাখের ঘর।

ফাগুনের বাসন্তী রং আর ভালোবাসার লাল রঙে মেলা প্রাঙ্গণ এখন যেন পুষ্প উদ্যান। যেদিকে দু’চোখ যায়, বাসন্তী আর লাল রঙের ঢেউ বয়ে যাচ্ছে। যেদিকেই পা ফেলা হোক না কেন, ফুলের ঘ্রাণ ভাসছে। মানুষ আসছিল প্রিয়জনের হাত ধরে, বান্ধবের সঙ্গে। অমর একুশে গ্রন্থমেলায় এত মানুষের আগমনে উড়ছিল ধুলো। তবে তাতে ছেদ ঘটেনি উৎসবে।

বসন্তের এ আগমনী ও ভালোবাসা দিবসের ছোঁয়া লেগেছে স্টলগুলোর বিক্রয়কর্মীদের মধ্যেও। প্রায় প্রতিটি স্টলেই রয়েছে বইপ্রেমীর ভিড়।

শুক্রবারের বিক্রির বিষয়ে জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতির সভাপতি ফরিদ আহমেদ বাংলানিউজকে বলেন, শুক্রবার, পহেলা ফাল্গুন ও ভালোবাসা দিবস- মেলার তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দিন একসঙ্গে পড়েছে। যার কারণে আমরা প্রকাশকরা কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। কিন্তু প্রচুর মানুষ এসেছেন, এটা পজেটিভ। ভিড়ের সঙ্গে বিক্রিও ভালো।

বাংলাদেশ সময়: ১৭৩৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০২০
ডিএন/এইচএডি/

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।