বুধবার (১ এপ্রিল) রাতে ছায়ানটের সাধারণ সম্পাদক লাইসা আহমদ লিসা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে ছায়ানট কর্তৃপক্ষ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বাঙালির সবচেয়ে বড় প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখ।
ইতোমধ্যে সেই লক্ষ্যে কাজ শুরু হয়েছে উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এবারের মহান স্বাধীণতা দিবসের পর থেকে প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে দুস্থ শিশু, কর্মহীন দিনমজুরসহ দরিদ্রদের ত্রাণ সহায়তায় যুক্ত হয়েছে ছায়ানট।
এছাড়া করোনা ভাইরাসের জন্য এই মহা সংকটকালে ব্যক্তিপর্যায়ে থেকে পারিবারিক ও সামাজিকভাবে সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি অনুযায়ী চলা এবং নিজে নিরাপদ থেকে সবাইকে নিরাপদে রাখতেও এই বিজ্ঞপ্তিতে অনুরোধ জানায় ছায়ানট কর্তৃপক্ষ।
বাঙালির আপন সত্তার স্বাধীনতা আকাঙ্ক্ষা আর মানবকল্যাণের ব্রত নিয়ে ১৯৬১ সালে জন্ম হয় ছায়ানটের। সংগঠনটি বরাবরই সমাজের প্রতি দায়বদ্ধ। ১৯৬৭ সাল থেকে প্রতিবছর রমনার বটমূলে পহেলা বৈশাখের ভোরে বাংলা নববর্ষকে স্বাগত জানিয়ে আসছে এই সংগঠন। এই উৎসব ১৯৭১ সালে দেশকে শত্রুমুক্ত করার সশস্ত্র সংগ্রামের সময় ছাড় আর কখনোই বন্ধ হয়নি।
বাংলাদেশ সময়: ০৪০৭ ঘণ্টা, এপ্রিল ০২, ২০২০
এইচএমএস/এএটি