ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১১ পৌষ ১৪৩১, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

এভিয়াট্যুর

প্লেন দুর্ঘটনায় নিহতদের মরদেহ পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে

ইকরাম-উদ দৌলা, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৬৩৭ ঘণ্টা, মার্চ ১৮, ২০১৮
প্লেন দুর্ঘটনায় নিহতদের মরদেহ পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে শনাক্তকৃত নেপালি নাগরিকদের মরদেহ পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হচ্ছে-ছবি- জি এম মুজিবুর

নেপাল থেকে: প্লেন দুর্ঘটনায় নিহত আরও ৪ নেপালির মরদেহ স্বজনদের মধ্যে হস্তান্তর করলো ত্রিভুবন ইউনির্ভাসিটি অব টিচিং হসপিটাল। এ নিয়ে ১৪ নেপালির মরদেহ হস্তান্তর করা হলো।

এদিকে শনাক্ত হওয়া ১৭ বাংলাদেশির মরদেহ সোমবার (১৯ মার্চ) নাগাদ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করার কথা রয়েছে।

বাংলাদেশ দূতাবাসের কয়েকটি সূত্র জানিয়েছে, শনিবার (১৭ মার্চ) নাগাদ শনাক্ত হওয়া মরদেহগুলো মেডিসিন দিয়ে রাখা হবে।

এরইমধ্যে দূতাবাসের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় কেমিক্যাল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

সোমবার বেলা ১১টার একটি ফ্লাইটে শনাক্ত হওয়া ১৭ বাংলাদেশির মরদেহ দেশে নেওয়ার কথা রয়েছে। একইসঙ্গে অবশিষ্ট ৯ বাংলাদেশির মরদেহ শনাক্তের চেষ্টা চলছে। এদের মধ্যে কাউকে শনাক্ত করা গেলে ওই মরদেহটিও সোমবার পাঠানো হবে। আর যেগুলো সনাক্ত করা যাবে না, সেগুলোকে ডিএনএ পরীক্ষা করা হবে।

অন্যদিকে শাহীন বেপারি ও কবির হোসেন নামের দুই আহত যাত্রীকে দেশে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।

আরও পড়ুন> নেপালে প্লেন বিধ্বস্তে নিহত ১৭ বাংলাদেশির মরদেহ শনাক্ত

শনাক্ত হওয়া মরদেহগুলো হলো- বিলকিস আরা, আখতারা বেগম, মো. রকিবুল হাসান, মো. হাসান ইমাম, মিনহাজ বিন নাসির, তামারা প্রিয়ন্ময়ী, মো. মতিউর রহমান, এস এম মাহমুদুর রহমান, তাহারা তানভীন শশী রেজা, অনিরুদ্ধ জামান, রফিক উজ জামান এবং পাইলট আবিদ সুলতান, কো-পাইলট পৃথুলা রশিদ, খাজা সাইফুল্লাহ, ফয়সাল, সানজিদা ও নুরুজ্জামান।

গত ১২ মার্চ কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন বিমানবন্দরে ইউএস-বাংলার একটি বিমান বিধ্বস্ত হলে ৭১ আরোহীর মধ্যে ৪৯ জন মারা যান। এর মধ্যে চার ক্রুসহ ২৬ জন ছিলেন বাংলাদেশি।

বাংলাদেশ সময়: ১২৩৫ ঘণ্টা, মার্চ ১৮,২০১৮
ইইউডি/জেডএস

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।