মঙ্গলবার (১১ এপ্রিল) দুপুরে প্রেসক্লাবে স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ আয়োজিত ‘প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর সম্পর্কের নতুন দিগন্ত’ শীর্ষক আলোচনায় তিনি এ কথা বলেন।
তৃতীয় বিশ্বের উন্নয়নের উদাহরণ এখন বাংলাদেশ উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়া বিএনপির গাত্রদাহের কারণ।
তিনি বলেন, প্রতিরক্ষা নিয়ে চুক্তি হয়নি, সমঝোতা হয়েছে। পাকিস্তান ছাড়া সার্কভুক্ত সব দেশের সঙ্গে ভারতের এমন সমঝোতা আছে।
খালেদা জিয়া নিজেদের নিভু নিভু অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জানান দিতে ভারতের বিরোধিতা করে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন বলেও অভিযোগ করেন ড. হাছান মাহমুদ।
বন্ধুত্বের মাধ্যমে স্বার্থ আদায় করতে হবে মন্তব্য করে তিনি বলেন, শুধু তিস্তার মধ্যে বন্ধুত্ব সীমাবদ্ধ নয়। তিস্তা চুক্তি হবে। শেখ হাসিনা সমুদ্রে যেভাবে সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠা করেছেন তেমনি তিস্তারও চুক্তি হবে।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রিজভী আহমেদের ‘পাকিস্তানকে দুর্বল করার জন্য ১৯৭১ সালে পাকিস্তান ভেঙ্গেছিলো ভারত’ এমন বক্তব্যের উল্লেখ করে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, এ বক্তব্যেই থলের বিড়াল বেরিয়ে গেছে।
সরকারকে এই বক্তব্যের অনুন্ধান করে ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানান তিনি।
স্বাচিপ সভাপতি প্রফেসর ড. আবদুল মান্নান চৌধুরীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন স্বাচিপ সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান আলম সাজু।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০৩ ঘণ্টা, এপিল ১১, ২০১৭
এসএ/জেডএম