রোববার (১৬ জুলাই) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ‘শিক্ষক নির্যাতন’ ও ‘জননেত্রী শেখ হাসিনার গ্রেফতার দিবসের এক আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
কামরুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগ প্রমাণ করেছে, যে তারা সব থেকে বেশি নির্যাতিত দল।
বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রী সভার সদস্যরাও কাপুরষতার পরিচয় দিয়েছেন, মোস্তাকের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন। ১/১১’র পরেও বাংলাদেশের শীর্ষ স্থানীয় নেতারা, শীর্ষ স্থানীয় আইনজীবী কাপুরষতার পরিচয় দিয়েছেন। কিন্তু তখন তৃণমূল নেতাকর্মীরা, আমাদের মাধ্যম সারির আইনজীবীরা শেখ হাসিনার পাশে ছিলো।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, সব সময় আওয়ামী লীগের কর্মীরা দলের প্রয়োজনে পাশে থেকেছে।
এসময় খালেদা জিয়ার সমালোচনা করে তিনি বলেন, খালেদা জিয়া দুই মাসের চিকিৎসার কথা বলে লন্ডন গেছেন ছেলের সঙ্গে পরামর্শ করতে। কিন্তু আমি বলছি আসল ঘটনা আপনারা মিলিয়ে নেবেন। ছেলের সঙ্গে পরার্মশতো করবেই, তাছাড়া খালেদার বিরুদ্ধের মামলাগুলো শেষ পর্যায়ে।
এ সব মামলা থেকে বাঁচতে, আইনের হাত থেকে বাঁচতে তিনি লন্ডন গেছেন। আদালত যাতে সামনের দিকে অগ্রসর হতে না পারে এজন্য তিনি লন্ডন গেছেন। তিনি দুই মাস কেনো কয় মাসে দেশে আসবে না সেটা দেখেন।
প্রেসক্লাবের তৃতীয় তলায় ‘শিক্ষকদের মর্যাদা সুরক্ষায় বর্তমান সরকারের ভূমিকা’ শীর্ষক এ সভার আয়োজন করে স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদর।
সভায় বাংলাদেশ স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান আলম সাজুর পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন রেলপথ মন্ত্রী অ্যাডভোকেট মুজিবুল হক ।
সংগঠনের সভাপতি অধ্যাপক ড. আব্দুল মান্নান চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভায় বিভিন্ন অঞ্চলের শিক্ষক নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২৫ ঘণ্টা, জুলাই ১৬, ২০১৭
এসআইজে/এএটি/