বৃহস্পতিবার বিকেলে এ ঘটনায় লঞ্চ মালিক খন্দকার সোহেল হোসেন বাদী হয়ে শিবালয় থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। এর আগে দুপুরে ট্রলার থেকে চাঁদা আদায়কে কেন্দ্র করে ওই ছাত্রলীগ নেতার সাথে তার মারামারির ঘটনা ঘটে।
লঞ্চ মালিক খন্দকার সোহেল হোসেন বাংলানিউজকে জানান, শিবালয় উপজেলার যমুনা নদীতে অনুমোদনবিহীন ট্রলার চালানো এবং সেই ট্রলার থেকে চাঁদা আদায় করছিলো নয়ন হোসেন ও তার দলবল।
পরে দুপুরের দিকে তারা ট্রলার বন্ধ রাখতে বলে। বিষয়টি নিয়ে উভয়ের সঙ্গে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে সোহেলের উপর হামলা করে নয়ন ও তার লোকজন।
এ সময় সোহেলের চাচাতো ভাই স্থানীয় ব্যবসায়ী খন্দকার রহিম এগিয়ে গেলে তাকেও মারধর করে নয়নের লোকজন। তারা রহিমের অফিস ভাঙচুর করে ও লুটপাট চালায় বলেও জানান সোহেল।
এ ব্যাপারে শিবালয় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম জানান, ট্রলার থেকে টাকা আদায় করাকে কেন্দ্র করে মারামারির ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। মামলার আসামিদের গ্রেফতার করার চেষ্টা চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৪০১ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১ , ২০১৭
জেডএম/জেডএম