শনিবার (২৫ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের (টিএসসি) মিলনায়তনে আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। ‘বজ্রকণ্ঠ: মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড’ প্রতিপাদ্য নিয়ে আলোচনা সভার আয়োজন করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে এতে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দীন, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. এএসএম মাকসুদ কামাল, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রহমত উল্লাহ, রেজিস্টার এনামউজ্জামান প্রমুখ।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু এ একটি ভাষণের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতিকে এক সারিতে দাঁড় করিয়েছিলেন। নিরস্ত্র বাঙালি জাতিকে সশস্ত্র বাঙালি জাতিতে রুপান্তরিত করেছিলেন। সেজন্য এ ভাষণ মুক্তিযুদ্ধে আমাদের প্রেরণার উৎস ছিলো। যতোদিন বাংলাদেশ থাকবে ততোদিন বঙ্গবন্ধুর মতোই তার এ ভাষণ এ দেশে উচ্চারিত হবে।
তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়ার সময় আমরা বঙ্গবন্ধুর এ ভাষণ বাজাতে ও শুনতে পারতাম না। তারা এ ভাষণ প্রত্যাখ্যান করে মুছে ফেলতে চেয়েছিলো। আজ সে ভাষণই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ভাষণে পরিণত হয়েছে।
বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ ‘বিশ্বপ্রামাণ্য ঐতিহ্য’র স্বীকৃতি অর্জন করায় দিনব্যাপী কর্মসূচি গ্রহণ করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। কর্মসূচির মধ্যে ছিল অপরাজেয় বাংলার পাদদেশ থেকে র্যালি সহকারে ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের উদ্দেশে যাত্রা, ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণের ওপর আলোকচিত্র প্রদর্শনী।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩০ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৫, ২০১৭
এসকেবি/জেডএস