কার্যক্রম শুরুর ৩৪ বছর পর চলতি বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি অফশোর ব্যাংকিং নীতিমালা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
ওই নীতিমালায় ইপিজেড, হাইটেক পার্ক, অর্থনৈতিক অঞ্চল, প্রাইভেট ইপিজেডে শতভাগ বিদেশি মালিকানাধীন কোম্পানি, দেশি-বিদেশি যৌথ মালিকানাধীন কোম্পানি, প্রবাসীসহ আইনের মাধ্যমে নির্ধারিত ব্যক্তিরা অফশোর ব্যাংকিং আমানত রাখা ও ঋণ গ্রহণের নির্দেশনা ছিল।
সোমবার (২৭ মে) সংশোধিত নীতিমালায় উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানে অফশোর ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে সব আর্থিক সেবা দেওয়া যাবে।
রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চল, অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কের বাংলাদেশ ও বিদেশের যৌথ মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোকে বাংলাদেশ ব্যাংকের পূর্বানুমোদন ব্যতিরেকে প্রযোজ্য শর্তাধীনে অফশোর ব্যাংকিং থেকে স্বল্পমেয়াদি ঋণ দেওয়া যাবে।
অফশোর ব্যাংকিং হলো- দেশে কার্যরত ব্যাংকের পৃথক ইউনিট। শুধুমাত্র দেশের বাইরে থেকে তহবিল সংগ্রহ করে রফতানিমুখী প্রতিষ্ঠানকে বৈদেশিক মুদ্রায় ঋণ দেওয়ার জন্য ১৯৮৫ সালে এক আদেশে এ ইউনিট গঠনের অনুমোদন দেওয়া হয়। গত বছরের জুন পর্যন্ত অফশোর ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ৫৮ হাজার ২৭৩ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯২০ ঘণ্টা, মে ২৭, ২০১৯
এসই/জেডএস