উভয় কমিটিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ, অফসাইট সুপারভিশন বিভাগ, ব্যাংক পরিদর্শন বিভাগ ও ফিন্যান্সিয়াল স্ট্যাবিলিটি বিভাগের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়। তবে সরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণ কমানোর কমিটিতে অর্থমন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের প্রতিনিধি রয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
এসব ছাড় সুবিধা দেওয়ার পর জানুয়ারি-মার্চ সময়ে খেলাপি ঋণ প্রায় ১৭ হাজার কোটি টাকা বেড়ে ১ লাখ ১০ হাজার ৮৭৩ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। গত ডিসেম্বরে যা ছিলো ৯৩ হাজার ৯১১ কোটি টাকা।
খেলাপি ঋণ বেশি বৃদ্ধি পাওয়া ৭ ব্যাংকের এমডিকে ডেকে নিয়ে গত ১১ জুন জরুরি বৈঠক করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ওই বৈঠকে খেলাপি ঋণ বৃদ্ধি ঠেকাতে করণীয় নির্ধারণে একটি কমিটি গঠন করা হয়। বেসরকারি ব্যাংকগুলোর কমিটি গঠন করা হয়েছে ১৮ জুন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বলেন, খেলাপি ঋণ বাড়ার কারণ জানতে ও কমিয়ে আনতে কমিটি গঠন করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কয়েকটি বিভাগ কমিটিতে রয়েছে।
খেলাপি ঋণ কমাতে নীতিমালা সংশোধন, অবলোপন নীতিমালা শিথিল করা এবং বিশেষ পুনঃতফসিল নীতিমালা জারি করা হয়েছে। এসব নীতিমালার কারণে ঋণ খেলাপিরা লাভবান হলেও সংকটে পড়বে ব্যাংকখাত। অবশ্য বিশেষ পুনঃতফসিল নীতিমালা আদালতের আদেশে সাময়িক স্থগিত রয়েছে।
এসব ছাড় সুবিধা দেওয়ার পর জানুয়ারি-মার্চ সময়ে খেলাপি ঋণ প্রায় ১৭ হাজার কোটি টাকা বেড়ে ১ লাখ ১০ হাজার ৮৭৩ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। গত ডিসেম্বরে যা ছিল ৯৩ হাজার ৯১১ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ সময়: ২৩৪৫ ঘণ্টা, জুন ১৮, ২০১৯
এসই/এএটি